মুসলিম দাতব্য সংস্থা
-
https://islamicrelief.org.bd/
মুসলিম দাতব্য সংস্থা যুক্তরাষ্ট্রে শীর্ষ ১০এ
কায়রো থেকে অন ইসলাম : মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে শীর্ষ ১০টি দাতব্য সংস্থার মধ্যে
এক...
Search This Blog
Sunday, December 23, 2012
গণিতরাজ্য এলোহা
গণিতরাজ্য এলোহা
শিশুদের মনোবিকাশে এবং মস্তিষ্কের পরিপূর্ণ ব্যবহারে গণিতশাস্ত্র পালন করে
গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা। আমাদের শিক্ষার্থীরা গণিত শিক্ষায় এক ভীতিকর ধারণাও
পরিস্থিতির মুখোমুখি হয় শৈশবে। এ ভীতি শিশুমনে এমনভাবে গেঁথে যায়, যা থেকে
সে আর মুক্ত হতে পারে না। এই গণিতভীতি তার চিন্তাও সৃজন ক্ষেত্রে নেতিবাচক
প্রভাব বিস্তার করে। শিক্ষা ও পেশা জীবনেও এই নেতিবাচকতা পরিলক্ষিত হয়।
কেননা উচ্চতর বিজ্ঞানশিক্ষায় গণিত একটি অপরিহার্য বিষয়। গণিতকে বলা হয়
মাদার অব সায়েন্স।
পৃথিবীর উন্নত দেশসমূহে রয়েছে গণিত শিক্ষার আকর্ষণীয় ও আনন্দদায়ক নানান পদ্ধতি। এ ধরনের একটি আকর্ষণীয় পদ্ধতি হল এ্যাবাকাস পদ্ধতি। এটি একটি প্রাচীন গণকযন্ত্র। এই গণকযন্ত্রের ওপর ভিত্তি করে তৈরি হয়েছে আধুনিক গণকযন্ত্র বা কম্পিউটার। তাই প্রযুক্তিনির্ভর এ আধুনিক যুগেও এ্যাবাকাস তার স্বকীয়তা হারায়নি। ফলে বাংলাদেশেও গণিত শিক্ষার জন্য ক্রমশ জনপ্রিয় হয়ে উঠছে এ্যাবাকাস পদ্ধতি।
বাংলাদেশসহ পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে এ্যাবাকাসের মাধ্যমে গণিতশিক্ষার কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে 'এ্যাবাকাস লার্নিং অব হায়ার এরিথমেটিকস' সংক্ষেপে এলোহা। এলোহা শিশুদের জন্য পরিপূর্ণ একটি গণিতরাজ্য। তিন ধাপে এর শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালিত হয়। প্রাথমিক ধাপে শিশুদের আঙ্গুলের ব্যবহারের মাধ্যমে ছোট ছোট সংখ্যার যোগ-বিয়োগ শেখানো হয়। দ্বিতীয় স্তরে শিশুরা এ্যাবাকাসের মাধ্যমে জটিল অংকের সমাধান করতে পারে।
শিক্ষা কার্যক্রমের পাশাপাশি এলোহা দেশব্যাপী পরিচালনা করে গণিত প্রতিযোগিতা। এদেশে গণিত শিক্ষা জনপ্রিয় করার জন্য গণিত অলম্পিয়াডসহ বিভিন্ন ধরনের কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে। এলোহা সে বিস্তৃত কার্যক্রমের একটি আশাজাগানিয়া উদ্যোগ।Phone: 01818728407
পৃথিবীর উন্নত দেশসমূহে রয়েছে গণিত শিক্ষার আকর্ষণীয় ও আনন্দদায়ক নানান পদ্ধতি। এ ধরনের একটি আকর্ষণীয় পদ্ধতি হল এ্যাবাকাস পদ্ধতি। এটি একটি প্রাচীন গণকযন্ত্র। এই গণকযন্ত্রের ওপর ভিত্তি করে তৈরি হয়েছে আধুনিক গণকযন্ত্র বা কম্পিউটার। তাই প্রযুক্তিনির্ভর এ আধুনিক যুগেও এ্যাবাকাস তার স্বকীয়তা হারায়নি। ফলে বাংলাদেশেও গণিত শিক্ষার জন্য ক্রমশ জনপ্রিয় হয়ে উঠছে এ্যাবাকাস পদ্ধতি।
বাংলাদেশসহ পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে এ্যাবাকাসের মাধ্যমে গণিতশিক্ষার কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে 'এ্যাবাকাস লার্নিং অব হায়ার এরিথমেটিকস' সংক্ষেপে এলোহা। এলোহা শিশুদের জন্য পরিপূর্ণ একটি গণিতরাজ্য। তিন ধাপে এর শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালিত হয়। প্রাথমিক ধাপে শিশুদের আঙ্গুলের ব্যবহারের মাধ্যমে ছোট ছোট সংখ্যার যোগ-বিয়োগ শেখানো হয়। দ্বিতীয় স্তরে শিশুরা এ্যাবাকাসের মাধ্যমে জটিল অংকের সমাধান করতে পারে।
শিক্ষা কার্যক্রমের পাশাপাশি এলোহা দেশব্যাপী পরিচালনা করে গণিত প্রতিযোগিতা। এদেশে গণিত শিক্ষা জনপ্রিয় করার জন্য গণিত অলম্পিয়াডসহ বিভিন্ন ধরনের কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে। এলোহা সে বিস্তৃত কার্যক্রমের একটি আশাজাগানিয়া উদ্যোগ।Phone: 01818728407
আন্তর্জাতিক শিক্ষায় অ্যালোহা
আন্তর্জাতিক শিক্ষায় অ্যালোহা
অ্যালোহা বাংলাদেশে প্রথমবার কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা দিয়েছে। এছাড়াও
‘অ্যালোহা জুনিয়র মেন্টাল অ্যারিথমেটিক’ প্রশিক্ষণের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন
করেছে। ঢাকার নীলক্ষেতে অবস্থিত আইসিএমএ ভবনের রুহুল কুদ্দুস মিলনায়তনে এ
অনুষ্ঠানের উদ্বোধন ঘোষণা করা হয়। সূত্র এ তথ্য জানিয়েছে।
এ
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন মালয়েশিয়া অ্যালোহা ইন্টারন্যাশনালের সভাপতি
লোহ মুন সাঙ। তিনি জানান, বাংলাদেশের শিক্ষার্থীরা বিশ্বের যে কোনো
মানোন্নত দেশের শিক্ষার্থীদের তুলনা সমমেধা সম্পন্ন। আন্তর্জাতিক
প্রতিযোগিতায় তাদের সাফল্যও এ কথাই প্রমাণ করে। এ অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত
ছিলেন অ্যালোহা বাংলাদেশের চেয়ারম্যান সাইফুল করিম, ব্যবস্থাপনা পরিচালক
আলী হায়দার চৌধুরী এবং পরিচালক শামসুদ্দীন টিপু।
ব্যবস্থাপনা
পরিচালক আলী হায়দার চৌধুরী জানান, বাংলাদেশে অ্যালোহা ছয় বছর অতিক্রম
করেছে। এ সময়ে বাংলাদেশের বিভিন্ন অঞ্চলে এ পর্যন্ত মোট ১৮টি সেন্টার
খুলেছে অ্যালোহা। এ কেন্দ্রগুলোতে ছয় হাজার মেধাবী শিক্ষার্থী এ অনন্য
মেন্টাল অ্যারিথমেটিক প্রশিক্ষণ সুসম্পন্ন করেছে।
উল্লেখ্য, ৬ বছর
আগে অ্যালোহা ঢাকায় মাত্র ১৭ জন শিক্ষার্থী নিয়ে এ প্রশিক্ষণ কার্যক্রম
শুরু করে। গত ৩০ এপ্রিল মালয়েশিয়ায় অনুষ্ঠিত আন্তর্জাতিক মেন্টাল
অ্যারিথমেটিক প্রতিযোগিতায় অ্যালোহা বাংলাদেশের যে সব শিক্ষার্থী কৃতিত্বের
সঙ্গে সাফল্য অর্জন করেছে তাদের সংবর্ধনা দেওয়া হয়।
কৃতিমান
শিক্ষার্থীদের উত্তরীয় প্রদান করে সম্মননা দেওয়া হয়। এ অনুষ্ঠানে অ্যালোহা
বাংলাদেশ পাঁচ থেকে সাত বছর বয়সী শিশুদের জন্য ‘অ্যালোহা জুনিয়র মেন্টাল
অ্যারিথমেটিক’ নামে আরেকটি নতুন কোর্স চালু করে। র উদ্বোধন হয়। এখানে
এলোহার শিক্ষার্থীরা দর্শকদের সামনে সরাসরি তাদের নৈপুণ্য প্রদর্শন করে।
অ্যালোহা
মেন্টাল অ্যারিথমেটিক কোর্সটি ছয় থেকে ১৪ বছর বয়সী স্কুলের শিক্ষার্থীদের
মেধাবিকাশে আইএসও সনদপ্রাপ্ত একটি আন্তর্জাতিক প্রোগ্রাম। এ মুহূর্তে
বিশ্বের ২৫টি দেশে প্রায় ৫০ লাখ শিক্ষার্থী এ প্রশিক্ষণের সঙ্গে যুক্ত আছে।
Phone: 01818728407
Sunday, December 9, 2012
ফ্রি ডিজিটাল ইমেজ প্রসেসিং প্রশিক্ষণ
ফ্রি ডিজিটাল ইমেজ প্রসেসিং প্রশিক্ষণ
ডিজিটাল
ইমেজ প্রসেসিংয়ের ওপর ফ্রি প্রশিক্ষণ (আউটসোর্সিং) দিচ্ছে আহ্ছানিয়া
ই-সলিউশনস। সফটওয়্যার জানা ও ইংরেজিতে দক্ষ এমন কিছুসংখ্যক লোককে
দুইমাসব্যাপী ডিজিটাল ইমেজ প্রসেসিংয়ের ওপর বিনামূল্যে প্রশিক্ষণ দেবে
প্রতিষ্ঠানটি। যোগাযোগ: ০১১৯৮০০৮৬১০।
ইনবক্স
ইনবক্স
Friday, December 7, 2012
আমাজন প্রোডাক্ট নিয়ে এফিলিয়েট মার্কেটিং কর্মশালা
আমাজন প্রোডাক্ট নিয়ে এফিলিয়েট মার্কেটিং কর্মশালা
আমজান প্রোডাক্ট রিভিউ সাইট তৈরি করে এফিলিয়েট মার্কেটিং শুরু
করা, পণ্য নির্বাচন, কিওয়ার্ড রিসার্চ, প্রোডাক্ট রিভিউ লেখা, এসইওসহ
অন্যান্য ইন্টারনেট মার্কেটিং কৌশল প্রয়োগ করে সাইট প্রমোট করার বিষয় নিয়ে
এক্সপোনেন্ট আয়োজন করতে যাচ্ছে দুদিনব্যাপী কর্মশালা। আগামী ২১-২২ ডিসেম্বর
চট্টগ্রাম এবং ১৮-১৯ জানুয়ারি, ২০১৩ ঢাকায় এ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হবে। এতে
অংশ নিলে শুরু থেকে প্রোডাক্ট রিভিউ সাইট তৈরির বিভিন্ন পর্যায় আয়ত্ত করে
একটি সফল নিশ প্রোডাক্ট রিভিউসাইট তৈরি শুরু করতে পারবে। বর্তমানে বিশেষ
ছাড়ে রেজিস্ট্রেশন চলছে। বিস্তারিত জানা যাবে http://www.xponentacademy.com/297 ঠিকানায়।
ছুটির দিনে গ্রাফিক্স ডিজাইন কর্মশালা
ছুটির দিনে গ্রাফিক্স ডিজাইন কর্মশালা
ওয়েব ডেভেলপার, ফটোগ্রাফার, আর্কিটেক্ট, অনলাইন মার্কেটিং এক্সপার্ট
অথবা ফ্রিল্যান্সার যাই হোক না কেন, গ্রাফিক্স ডিজাইনের ওপর দক্ষতা
ক্যারিয়ারে কাঙ্ক্ষিত সফলতা আনতে পারে। তাছাড়া সুন্দর প্রেজেন্টেশন তৈরির
জন্য গ্রাফিক্স ডিজাইনে দখল থাকা জরুরি। তাই ক্রিয়েটিভ আইটি ইনস্টিটিউট
ছুটির দিনে আগামী শুক্রবার আয়োজন করেছে দিনব্যাপী গ্রাফিক্স ডিজাইন
কর্মশালা। এতে ওয়েব টেমপ্লেট, আইকন ডিজাইন, লোগো ডিজাইন, ক্লিপিং পাথ, ইমেজ
রি-টাচ্ প্রভৃতি আয়ত্তে আনার কৌশল শেখানো হবে। তাছাড়া কীভাবে সহজে ভালো
ডিজাইনার হওয়া যায়, ডিজাইনারের গুণাবলী, ডিজাইন গ্রহণযোগ্যতা পায় কীভাবে,
বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে কীভাবে কালার, পিকচার ও টেক্সট সমন্বয় করা যায়
প্রভৃতি শেখানো হবে এই কর্মশালায়। অংশগ্রহণের জন্য বর্তমানে রেজিস্ট্রেশন
চলছে। যোগাযোগ : ক্রিয়েটিভ আইটি লি., অর্কিড প্লাজা (৬ষ্ঠ তলা), হাউস-২,
রোড-২৮ (পুরনো), ধানমন্ডি, ঢাকা-১২০৯। ফোন : ০১৬১৪ ১৩৪৪২৪
Tuesday, December 4, 2012
আইটি জগতে টিকে থাকার কিছু পরামর্শ
আইটি জগতে টিকে থাকার কিছু পরামর্শ
-টিউন করেছেন : প্রোগ্রামার রোমেল |
কেমন আছেন? আপনাদের সকল কে একরাশ ভালোবাসা দিয়ে শুরু করছি আমার আজকের
টিউন। সব সময় প্রোগ্রামিং নিয়ে টিউন করায় আজ আমি আপনাদের কাছে একটু ভিন্ন
ধারার টিউন করছি। জানি না কত টুকু ভাল লাগাতে পারবো ,তবে চেষ্টা থাকবে
পুরোটাই।
আমাদের অনেকের খুব ইচ্ছা ভালো একজন প্রোগ্রামার হব বা একজন
ওয়েব ডেভেলপার হব অথবা একজন আইটি বিশেষজ্ঞ হব। কিন্তু মনে করি এই জগত টা
অনেক কঠিন এবং আমাকে দিয়ে হবে না। আসলেই কি তাই?? মোটেই না।
আপনি যদি
সত্যি নিজেকে আইটি জগতে একজন সফল ব্যক্তি হিসেবে দাড় করাতে চান তবে
প্রথমেই দরকার প্রবল ইচ্ছা এবং নিষ্ঠা। যদি আপনার মধ্যে এগুলো কে ভালো ভাবে
লালন করতে পারেন তবে আপনি আইটি জগতে নিজেকে মেলে ধরতে পারবেন, এটা ১০০%
গ্যারান্টি।
আসুন প্রোগ্রামিং এর কথায় । আমরা যখন প্রোগ্রামিং করতে
যাই তখন প্রোগ্রামিং না হলে তখন ভাবি,"এটা দুনিয়ার কঠিন বিষয়, আমাকে দিয়ে
হবে না"। আর তাহলেই আপনি হেরে গেলেন। প্রোগ্রামিং মানেই পরিশ্রম ,আর
পরিশ্রম মানেই সফলতা। তাই আপনাকে একজন ভালো প্রোগ্রামার হতে হলে প্রথমেই
ধৈর্য্যশীল হতে হবে।
জানিনা বিশ্বাস করবেন কি না -আজ থেকে অনেক বছর আগে আমার সামান্য সি প্রোগ্রামিং মিলাতে পুরো একদিন সময় লেগেছিল। আর আমাকে সাহায্য করার মত কোন বন্ধু/স্যার ছিল না। আমি যার কাছে পড়তাম তিনি ছিলেন ইন্ডিয়া তে। আর আমার বন্ধু রা ছিল স্বার্থপর টাইপ এর। তারপর আমার জিদ চাপে আমি কারো সহযোগীতা ছাড়াই ভালো প্রোগ্রামার হব।আল্লাহ এর রহমতে এখন আমি অনেক দূর পর্যন্ত পৌছেছি। এখন নিজের একটি ছোট আইটি ফার্ম আছে।প্রোগ্রামিং প্লাটফর্ম থেকে একজন ভালো সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার হওয়া কোন কষ্ট সাধ্য ব্যাপার না।চেষ্টা করে দেখুন পারবেন। আমরা বাঙ্গালী,আমরা সব জাতির উর্ধে। তাই চেষ্টা করলে আমরা পারবো ইনশাআল্লাহ।
জানিনা বিশ্বাস করবেন কি না -আজ থেকে অনেক বছর আগে আমার সামান্য সি প্রোগ্রামিং মিলাতে পুরো একদিন সময় লেগেছিল। আর আমাকে সাহায্য করার মত কোন বন্ধু/স্যার ছিল না। আমি যার কাছে পড়তাম তিনি ছিলেন ইন্ডিয়া তে। আর আমার বন্ধু রা ছিল স্বার্থপর টাইপ এর। তারপর আমার জিদ চাপে আমি কারো সহযোগীতা ছাড়াই ভালো প্রোগ্রামার হব।আল্লাহ এর রহমতে এখন আমি অনেক দূর পর্যন্ত পৌছেছি। এখন নিজের একটি ছোট আইটি ফার্ম আছে।প্রোগ্রামিং প্লাটফর্ম থেকে একজন ভালো সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার হওয়া কোন কষ্ট সাধ্য ব্যাপার না।চেষ্টা করে দেখুন পারবেন। আমরা বাঙ্গালী,আমরা সব জাতির উর্ধে। তাই চেষ্টা করলে আমরা পারবো ইনশাআল্লাহ।
এখন আসি ওয়েব ডেভেলপিং এর
কথায়। আমি বিশ্বাস করি যে কেউ এই বিষয়ে দক্ষ হতে পারে। তবে তাকে একটূ
ক্রিয়েটিভ হতে হবে। আর সব চাইতে কম সময়ে আইটি এর সাগরে একজন দক্ষ নাবিক
হিসেবে নিজেকে মেলে ধরার জন্য এটা একটা ভালো প্লাটফর্ম।
অনেক ধন্যবাদ
কষ্ট করে পড়ার জন্য।আশা করি হাল ছাড়বেন না। দেখবেন আপনি সফল হবেন ই
হবেন।ইনশাআল্লাহ। আল্লাহ পরিশ্রমী কে ভালোবাসেন। আমার জন্য একটু দোয়া করবেন
আপনারা।আমি আপনাদের পাশে সব সময় আছি। আর আমার আইটি ফার্ম এর সাইট টা একটু
ঘুরে আসেন সময় হলে http://www.global-itbd.com
Source: http://www.techtunes.com.bd
বাংলাদেশে আনুষ্ঠানিকভাবে যাত্রা শুরু করল ইল্যান্স!
বাংলাদেশে আনুষ্ঠানিকভাবে যাত্রা শুরু করল ইল্যান্স!
স্থানীয় ফ্রিল্যান্সারদের বিভিন্নভাবে সহযোগিতার প্রত্যয় ব্যক্ত করে বাংলাদেশে আনুষ্ঠানিকভাবে যাত্রা শুরু করেছে ফ্রিল্যান্স মার্কেটপ্লেস ইল্যান্স ডটকম। গতকাল বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব সফটওয়্যা
র এন্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেস [বেসিস] অডিটোরিয়ামে প্রতিষ্ঠানটির আনুষ্ঠানিক যাত্রা কার্যক্রম ঘোষণা করেন প্রতিষ্ঠানটির ইউরোপীয় শাখার ভাইস প্রেসিডেন্ট জেতিল জে অলসেন
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি জানান, ইল্যান্সে বাংলাদেশের ফ্রিল্যান্সারদের অবস্থান বর্তমানে সপ্তম। দেশ থেকে সাইটটিতে ২৮ হাজারেরও বেশি ফ্রিল্যান্সার রয়েছেন। গত বছরের তুলনায় ২০১২ সালে নতুন ফ্রিল্যান্সারের রেজিস্ট্রেশনের হার বেড়েছে ১৪৩ শতাংশ। বাংলাদেশের ঢাকা, চট্টগ্রাম, বগুড়া এবং সিলেটে ফ্রিল্যান্সারদের আয়ের হার সব থেকে বেশি বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ঠরা।
বাংলাদেশে ইল্যান্সের কার্যক্রম পরিচালনার সাইদুর মামুন খান-কে নিয়োগ দিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি। মামুন এর আগে ওডেস্কের বাংলাদেশ প্রতিনিধি হিসাবে কাজ করেছেন দীর্ঘদিন। তাঁর নেতৃত্বে বাংলাদেশে ওডেস্কের বেশ কয়েকটি বড় ইভেন্ট অনুষ্ঠিত হয়েছে এবং তিনি ওডেস্কের একটি শক্তিশালী স্থানীয় কমিউনিটি গড়ে তুলতে সক্ষম হয়েছিলেন। তিনি ওডেস্কের দায়িত্ব ছাড়ার পর ওডেস্ক বাংলাদেশের নতুন কান্ট্রি রিপ্রেজেন্টেটিভ হিসাবে যোগ দিয়েছেন ডেভসটিম লিমিটেডের ‘অ্যাপ আর্কিটেক্ট’ মাহমুদ হাসান সানি।
Saturday, December 1, 2012
Friday, November 16, 2012
সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন বা এসইও
সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন বা এসইও
ইন্টারনেট মার্কেটিংয়ের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হলো সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন বা এসইও। একজন এসইও এক্সপার্ট বিভিন্ন কর্পোরেট কোম্পানীতে মার্কেটিং বিভাগের অধীনে স্মার্ট ক্যারিয়ার গড়ার পাশাপাশি ফ্রিল্যান্স আউটসোর্সিংয়েও সফল ক্যারিয়ার গড়া সম্ভব।
যারা হাতে কলমে এসইও শিখতে চান তাঁদের জন্য ৩ মাস ব্যাপী অ্যাডভান্সড সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন প্রশিক্ষণের আয়োজন করেছে ডেভসটিম ইনস্টিটিউট। আগামী রোববার থেকে প্রশিক্ষণটি শুরু হচ্ছে। যারা কোর্সটিতে অংশগ্রহণ করতে চান তারা ডেভসটিম ইনস্টিউটে এসে ভর্তি হতে পারেন।
বিস্তারিত- ০১৯১১৪৬৪৭১০, ০২৯৬৬২৬৪৪
ইভেন্ট লিংক- https://www.facebook.com/events/427886037275274/
যারা হাতে কলমে এসইও শিখতে চান তাঁদের জন্য ৩ মাস ব্যাপী অ্যাডভান্সড সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন প্রশিক্ষণের আয়োজন করেছে ডেভসটিম ইনস্টিটিউট। আগামী রোববার থেকে প্রশিক্ষণটি শুরু হচ্ছে। যারা কোর্সটিতে অংশগ্রহণ করতে চান তারা ডেভসটিম ইনস্টিউটে এসে ভর্তি হতে পারেন।
বিস্তারিত- ০১৯১১৪৬৪৭১০, ০২৯৬৬২৬৪৪
ইভেন্ট লিংক- https://www.facebook.com/events/427886037275274/
সত্যি কথা বলতে কি, পঞ্চাশোর্ধ একটা লোক যখন আমাদের কাছে ফ্রিল্যান্স আউটসোর্সিং করা
র জন্য এসইও শিখতে চাইলেন তখন আমরা দ্বিধা দ্বন্দের মধ্যে পড়ে গিয়েছিলাম। এমন একজন বয়স্ক লোক কি আসলেই পারবেন? পারবেন কি সফলভাবে আমাদের প্রশিক্ষণ শেষ করতে? পারবেন কি সফল ফ্রিল্যান্স আউটসোর্সিং কর্মী হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে?
আমরা এটাকে একটা চ্যালেঞ্জ হিসাবেই নিয়েছিলাম। উনাকে ভর্তি করালাম ডেভসটিম ইনস্টিটিউটের 'অ্যাডভান্সড এসইও' প্রশিক্ষণে। ক্লাশে দেখেছি তিনিই অন্যতম আগ্রহী শিক্ষার্থী ছিলেন। অনেক বেশি প্রশ্ন করতেন, অনেক কিছু জানতে চাইতেন। আর এ আগ্রহই তাঁকে সফলতার পথে নিয়ে গেল খুব দ্রুতই। ব্যাচের সবার আগে উনিই ওডেস্কে প্রথম হায়ার হলেন। ক্লাশ শুরুর মাসখানেকের মধ্যেই।
এই তো ক'দিন হলো উনি ক্লাশ শেষ করছেন। ওডেস্কে একের পর এক কাজ পাচ্ছেন তিনি। মূল পেশার বাইরে (উনি একজন সরকারি চাকুরিজীবি) খন্ডকালীন কাজ হিসাবে তিনি ফ্রিল্যান্স আউটসোর্সিংয়ের কাজ করছেন। এইটা তার ওডেস্ক প্রোফাইলের স্ক্রিনশট!
আমরা তাঁর কাছে জানতে চেয়েছিলাম কিভাবে আপনি এত দ্রুত সফলতার পথে আসলেন? 'ডেভসটিম ইনস্টিটিউটের সার্বক্ষণিক কেয়ার ই আমাকে সফল হতে সাহায্য করেছে। আমি যখনই কোন সমস্যায় পড়েছি তখনই সেটির সমাধান পেয়ে গেছি ফোনে কিংবা ইমেইলে। ফেইসবুক গ্রুপের মাধ্যমে সার্বক্ষনিক মেনটরিং আমাকে দ্রুত সফলতার পথে আসতে সহায়তা করেছে বলে আমি মনে করি।' উত্তর ছিল তাঁর।
'আমি মনে করি আগ্রহ থাকলে, ইংরেজি জানলে এবং কম্পিউটারের মিড লেভেল কাজগুলো জানলেই ফ্রিল্যান্স আউটসোর্সিংয়ে সফল হওয়ার সুযোগ রয়েছে। ফ্রিল্যান্স মার্কেটপ্লেসগুলোতে কাজের কোনই অভাব নেই, প্রয়োজন কেবল দক্ষতা। তাহলেই সেখানে গিয়ে সফল হওয়া সম্ভব। আর ফ্রিল্যান্সা আউটসোর্সিং সম্পর্কে জানা এবং দক্ষতা উন্নয়নের জন্য প্রশিক্ষণ কেন্দ্র হিসাবে আমি DevsTeam Institute কে সবসময়ই ই রিকমেন্ড করবো, তাঁদের জন্যই আজ আমার এ সফলতা।' যোগ করেন তিনি।
আমরা এটাকে একটা চ্যালেঞ্জ হিসাবেই নিয়েছিলাম। উনাকে ভর্তি করালাম ডেভসটিম ইনস্টিটিউটের 'অ্যাডভান্সড এসইও' প্রশিক্ষণে। ক্লাশে দেখেছি তিনিই অন্যতম আগ্রহী শিক্ষার্থী ছিলেন। অনেক বেশি প্রশ্ন করতেন, অনেক কিছু জানতে চাইতেন। আর এ আগ্রহই তাঁকে সফলতার পথে নিয়ে গেল খুব দ্রুতই। ব্যাচের সবার আগে উনিই ওডেস্কে প্রথম হায়ার হলেন। ক্লাশ শুরুর মাসখানেকের মধ্যেই।
এই তো ক'দিন হলো উনি ক্লাশ শেষ করছেন। ওডেস্কে একের পর এক কাজ পাচ্ছেন তিনি। মূল পেশার বাইরে (উনি একজন সরকারি চাকুরিজীবি) খন্ডকালীন কাজ হিসাবে তিনি ফ্রিল্যান্স আউটসোর্সিংয়ের কাজ করছেন। এইটা তার ওডেস্ক প্রোফাইলের স্ক্রিনশট!
আমরা তাঁর কাছে জানতে চেয়েছিলাম কিভাবে আপনি এত দ্রুত সফলতার পথে আসলেন? 'ডেভসটিম ইনস্টিটিউটের সার্বক্ষণিক কেয়ার ই আমাকে সফল হতে সাহায্য করেছে। আমি যখনই কোন সমস্যায় পড়েছি তখনই সেটির সমাধান পেয়ে গেছি ফোনে কিংবা ইমেইলে। ফেইসবুক গ্রুপের মাধ্যমে সার্বক্ষনিক মেনটরিং আমাকে দ্রুত সফলতার পথে আসতে সহায়তা করেছে বলে আমি মনে করি।' উত্তর ছিল তাঁর।
'আমি মনে করি আগ্রহ থাকলে, ইংরেজি জানলে এবং কম্পিউটারের মিড লেভেল কাজগুলো জানলেই ফ্রিল্যান্স আউটসোর্সিংয়ে সফল হওয়ার সুযোগ রয়েছে। ফ্রিল্যান্স মার্কেটপ্লেসগুলোতে কাজের কোনই অভাব নেই, প্রয়োজন কেবল দক্ষতা। তাহলেই সেখানে গিয়ে সফল হওয়া সম্ভব। আর ফ্রিল্যান্সা আউটসোর্সিং সম্পর্কে জানা এবং দক্ষতা উন্নয়নের জন্য প্রশিক্ষণ কেন্দ্র হিসাবে আমি DevsTeam Institute কে সবসময়ই ই রিকমেন্ড করবো, তাঁদের জন্যই আজ আমার এ সফলতা।' যোগ করেন তিনি।
Thursday, November 15, 2012
আত্ননির্ভরশীলতায় বুটিক হাউস
আত্ননির্ভরশীলতায় বুটিক হাউস
- শামছুল হক রাসেল
- শামছুল হক রাসেল
গতানুগতিক শিক্ষায় শিক্ষিত হয়ে চাকরির আশায় বসে না থেকে ভিন্নধর্মী পেশা বা
ব্যবসায় নিয়োজিত হলে খুব সহজেই উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ গড়া যায়। বর্তমান
প্রেক্ষাপটে বুটিক হাউসের ব্যবসার চাহিদা ব্যাপক। ক্রমেই প্রসারিত হচ্ছে এ
সেক্টরটি। তা ছাড়া তরুণ-তরুণীরা ফ্যাশনের প্রতি বেশি সচেতন হয়ে উঠেছে। সেই
সঙ্গে তাদের এই সচেতনতার ওপর নির্ভর করে দেশে গড়ে উঠছে অনেক ফ্যাশন হাউস,
বুটিক হাউস, জরি হাউস ইত্যাদি। দেশের ফ্যাশন বিপ্লবে তরুণদেরই জয়-জয়কার।
রাজধানী পেরিয়ে ফ্যাশনের এই বিপ্লব ছড়িয়ে পড়েছে দেশের প্রতিটি ছোট-বড় শহরে।
ইচ্ছাশক্তি, পরিশ্রম আর সৃজনশীল তরুণদের জন্য বুটিক হাউসের ব্যবসা হতে
পারে কর্মসংস্থানের অন্যতম উপায়। বুটিক হাউসকে ব্যবসা হিসেবে গ্রহণ করে যে
কেউ হতে পারেন আত্দনির্ভরশীল ও মর্যাদাবান। সেই সঙ্গে বদলাতে পারেন নিজের
ভাগ্য। উন্নতির ছোঁয়া লাগতে পারে ক্যারিয়ারে। গতানুগতিক চাকরির আশায় না
থেকে যদি নিজেরাই উদ্যোগী হয়ে এরকম বুটিক হাউস গড়তে পারি তাহলে ভাগ্য বদলে
যেতে পারে।
প্রাথমিক প্রস্তুতি : যে কোনো ব্যবসা শুরুর আগে দরকার প্রস্তুতি। সৃজনশীলতা, হাউস বা দোকানের অবস্থান, বিষয়বস্তু নির্ধারণ করে আপনাকে এ ব্যবসায় নামতে হবে। ভালো হয় কোনো প্রতিষ্ঠিত ব্যবসা কেন্দ্রের সঙ্গে যোগাযোগ করে অভিজ্ঞতা শেয়ার করা। এটি সহায়ক ভূমিকা রাখে।
পরিকল্পনা : কত টাকা লাগবে, কোথায় ব্যবসাটি লাভজনক হবে, কোন ধরনের পোশাক প্রস্তুত করবেন, কাপড় বা পোশাকে ব্যবহৃত পণ্যগুলো কোথায় পাওয়া যাবে ইত্যাদি জেনে এদের প্রয়োজনীয় ঠিকানা ও ফোন নম্বর জোগাড় করে তবেই বুটিক ব্যবসায় নামা উচিত। সবশেষে প্রয়োজনীয় অর্থ, মানসিক ও শারীরিক প্রস্তুতি নিয়েই যে কোনো বুটিক ব্যবসায় নামা ভালো। কারণ সবার আগে মনের জোরটাই আসল।
যেভাবে শুরু করবেন : সৃজনশীল মানুষের জন্য বুটিক ব্যবসা হতে পারে একটি আদর্শ পেশা। ছোটখাটো ব্লক বা বুটিকের জন্য প্রাথমিক পুঁজি ৫০-৬০ হাজার টাকার মতো লাগবে। দক্ষ ২-৩ জন কর্মচারী খুঁজে বের করতে হবে, যিনি মেশিনে কাপড় তৈরি ও সেলাই করবেন। এ ছাড়া ব্লক বুটিকের জন্য প্রয়োজনীয় দ্রব্য যেমন_ টেইলারিং মেশিন, কাঠের ডাইস, রং, বিভিন্ন রংয়ের সুতা, সুই ও সবশেষে কাপড় লাগবে। এসব পণ্য কেনা যাবে ঢাকার গাউছিয়া, চকবাজার, চাঁদনীচক, নিউমার্কেটের দোকানগুলোতে। পণ্য কেনার আগে একজন দক্ষ লোকের সহায়তা নিলে উপকৃত হবেন। বুটিক হাউসে বিনিয়োগ নির্ভর করে প্রতিষ্ঠানটি কোথায়, কী আকারে, কী ধরনের করবেন, ধরনের ক্রেতা আকর্ষণ করবেন তার ওপর।
বাজারজাতকরণ : দেশে এবং দেশের বাইরে বুটিক হাউসের নিজস্ব পোশাকের যথেষ্ট কদর রয়েছে। তবে সেটি নির্ভর করে পণ্যের ডিজাইন, কাপড়ের সেলাই, গুণগত মান, আধুনিকতা ও ভিন্নধর্মী উপস্থাপনার ওপর। ক্রেতাদের সন্তুষ্টি এবং ধারাবাহিকতা বজায় থাকলেই পণ্যটি ভালো চলবে। শুরুতে আত্দীয়-স্বজন, প্রতিবেশী বা মহল্লার সবাইকে জানিয়ে ব্যবসাটি আরম্ভ করা ভালো। এতে একটা নিজস্ব ক্রেতাগোষ্ঠী গড়ে উঠবে। কম মূল্যে একটি ভালো ও আধুনিক মানের পোশাক সরবরাহের লক্ষ্য নিয়ে এগুলেই দিন দিন সুনাম বাড়বে। ব্যবসাও সম্প্রসারিত হবে।
যোগাযোগ : পোশাক তৈরি শেষে এগুলো বিক্রির জন্য বড় বড় পাইকারি মার্কেট, চকবাজার বা নিউমার্কেটের অভিজাত দোকানগুলোতে যোগাযোগ করতে পারেন। নিজস্বতা প্রমাণ করে এসব প্রতিষ্ঠানে পাইকারি হারে পোশাক সরবরাহ করতে হবে। খরচ বাদে লাভের একটা অংশ নির্দিষ্ট করেই পোশাক বাজারে ছাড়তে হবে।
প্রশিক্ষণ : বুটিক হাউস তৈরি বা এ ব্যবসা শুরু করার আগে প্রশিক্ষণ নিতে পারেন বেশ কয়েকটি সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে। এসব প্রতিষ্ঠানে স্বল্প ও দীর্ঘমেয়াদি কোর্স সম্পন্ন করে পা রাখতে পারেন এ সেক্টরে। বদলাতে পারেন আপনার ভাগ্য, গড়তে পারেন উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ। সবচেয়ে বড় কথা, হওয়া যায় আত্দনির্ভরশীল।
প্রাথমিক প্রস্তুতি : যে কোনো ব্যবসা শুরুর আগে দরকার প্রস্তুতি। সৃজনশীলতা, হাউস বা দোকানের অবস্থান, বিষয়বস্তু নির্ধারণ করে আপনাকে এ ব্যবসায় নামতে হবে। ভালো হয় কোনো প্রতিষ্ঠিত ব্যবসা কেন্দ্রের সঙ্গে যোগাযোগ করে অভিজ্ঞতা শেয়ার করা। এটি সহায়ক ভূমিকা রাখে।
পরিকল্পনা : কত টাকা লাগবে, কোথায় ব্যবসাটি লাভজনক হবে, কোন ধরনের পোশাক প্রস্তুত করবেন, কাপড় বা পোশাকে ব্যবহৃত পণ্যগুলো কোথায় পাওয়া যাবে ইত্যাদি জেনে এদের প্রয়োজনীয় ঠিকানা ও ফোন নম্বর জোগাড় করে তবেই বুটিক ব্যবসায় নামা উচিত। সবশেষে প্রয়োজনীয় অর্থ, মানসিক ও শারীরিক প্রস্তুতি নিয়েই যে কোনো বুটিক ব্যবসায় নামা ভালো। কারণ সবার আগে মনের জোরটাই আসল।
যেভাবে শুরু করবেন : সৃজনশীল মানুষের জন্য বুটিক ব্যবসা হতে পারে একটি আদর্শ পেশা। ছোটখাটো ব্লক বা বুটিকের জন্য প্রাথমিক পুঁজি ৫০-৬০ হাজার টাকার মতো লাগবে। দক্ষ ২-৩ জন কর্মচারী খুঁজে বের করতে হবে, যিনি মেশিনে কাপড় তৈরি ও সেলাই করবেন। এ ছাড়া ব্লক বুটিকের জন্য প্রয়োজনীয় দ্রব্য যেমন_ টেইলারিং মেশিন, কাঠের ডাইস, রং, বিভিন্ন রংয়ের সুতা, সুই ও সবশেষে কাপড় লাগবে। এসব পণ্য কেনা যাবে ঢাকার গাউছিয়া, চকবাজার, চাঁদনীচক, নিউমার্কেটের দোকানগুলোতে। পণ্য কেনার আগে একজন দক্ষ লোকের সহায়তা নিলে উপকৃত হবেন। বুটিক হাউসে বিনিয়োগ নির্ভর করে প্রতিষ্ঠানটি কোথায়, কী আকারে, কী ধরনের করবেন, ধরনের ক্রেতা আকর্ষণ করবেন তার ওপর।
বাজারজাতকরণ : দেশে এবং দেশের বাইরে বুটিক হাউসের নিজস্ব পোশাকের যথেষ্ট কদর রয়েছে। তবে সেটি নির্ভর করে পণ্যের ডিজাইন, কাপড়ের সেলাই, গুণগত মান, আধুনিকতা ও ভিন্নধর্মী উপস্থাপনার ওপর। ক্রেতাদের সন্তুষ্টি এবং ধারাবাহিকতা বজায় থাকলেই পণ্যটি ভালো চলবে। শুরুতে আত্দীয়-স্বজন, প্রতিবেশী বা মহল্লার সবাইকে জানিয়ে ব্যবসাটি আরম্ভ করা ভালো। এতে একটা নিজস্ব ক্রেতাগোষ্ঠী গড়ে উঠবে। কম মূল্যে একটি ভালো ও আধুনিক মানের পোশাক সরবরাহের লক্ষ্য নিয়ে এগুলেই দিন দিন সুনাম বাড়বে। ব্যবসাও সম্প্রসারিত হবে।
যোগাযোগ : পোশাক তৈরি শেষে এগুলো বিক্রির জন্য বড় বড় পাইকারি মার্কেট, চকবাজার বা নিউমার্কেটের অভিজাত দোকানগুলোতে যোগাযোগ করতে পারেন। নিজস্বতা প্রমাণ করে এসব প্রতিষ্ঠানে পাইকারি হারে পোশাক সরবরাহ করতে হবে। খরচ বাদে লাভের একটা অংশ নির্দিষ্ট করেই পোশাক বাজারে ছাড়তে হবে।
প্রশিক্ষণ : বুটিক হাউস তৈরি বা এ ব্যবসা শুরু করার আগে প্রশিক্ষণ নিতে পারেন বেশ কয়েকটি সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে। এসব প্রতিষ্ঠানে স্বল্প ও দীর্ঘমেয়াদি কোর্স সম্পন্ন করে পা রাখতে পারেন এ সেক্টরে। বদলাতে পারেন আপনার ভাগ্য, গড়তে পারেন উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ। সবচেয়ে বড় কথা, হওয়া যায় আত্দনির্ভরশীল।
Source: http://www.bd-pratidin.com
Wednesday, November 14, 2012
আপন ঘর
আপন ঘর
আপন ঘর ১৯৮৭ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। এখানে মূলত রান্না শেখার কোর্স এবং
বিউটি পার্লারের কোর্স করানো হয়ে থাকে। শুধুমাত্র মহিলাদেরই প্রশিক্ষণ
দেওয়া হয়ে থাকে। এখানে সর্বমোট ২৭ টি রান্নার আইটেম শিখানো হয়ে থাকে। কোন
প্রকার সাপ্তাহিক বন্ধ ছাড়া প্রতিষ্ঠানটি সকাল ৯ টা থেকে সন্ধ্যা ৭ টা
পর্যন্ত খোলা থাকে।
অবস্থান ও ঠিকানা
মিরপুর রোড ধরে ধানমন্ডি ২৭ নম্বর সড়কের মাথায় নেমে ১০০ গজ পশ্চিমে গিয়ে
প্রথম গলিতে ১০ গজ সামনে গিয়ে হাতের ডান পাশের ভবনের ২য় তলায় আপন ঘরের
অফিস। ঠিকানা বাসা# ১৫, রোড# ২৭ (পুরাতন), ধানমন্ডি, ঢাকা।
যোগাযোগের ফোন নম্বর- ৮১৫১৪৫৫, ৮১৫৬৫৩৮ এবং মোবাইল- ০১৮১৯-২৭২১৬০।
ই-মেইল- moniraoo@yagoo.com,
ভর্তির নানা দিক
- ভর্তির ক্ষেত্রে শিক্ষাগত যোগ্যতার তেমন প্রয়োজন হয় না।
- ফরমের জন্য আলাদা কোন মূল্য প্রদান করতে হয় না।
- সারা বছরে যেকোন সময় যোগাযোগ করা যাবে।
- ভর্তির জন্য সরাসরি “আপন ঘরের” অফিসে যোগাযোগ করতে হবে।
- ভর্তি ফরম পূরন করে শুধুমাত্র কোর্স ফির টাকা জমা দিয়ে মানি রশিদ সংগ্রহ করতে হয়। কোর্স ফির টাকা এককালীন পরিশোধ করতে হয়।
- কোন প্রকার ভর্তি ফি প্রদান করতে হয় না।
কোর্স ফি
রান্না
- থাই চাইনিজ রান্না মোট ২২ পদ- ১৫০০ টাকা।
- কনফেকশনারী মোট ২৩ পদ- ১৫০০ টাকা।
- স্পেশাল স্ন্যাকস মোট ৮ পদ- ১০০০ টাকা।
- মোগলাই রান্না মোট ১৬ পদ- ২০০০ টাকা।
- আচার মোট ১৬ পদ- ১০০০ টাকা।
- থাই স্পেশাল রান্না ৮ পদ- ১২০০ টাকা।
- ইংলিশ ফুড ৮ পদ- ১৪০০ টাকা।
বিউটি পার্লার
- প্রফেশনাল বিউটি শিয়ান কোর্স- ২৫০০ টাকা।
- পার্সোনাল বিউটিশিয়ান কোর্স- ৭০০০ টাকা।
- হেয়ার ড্রেসিং কোর্স ৫০০০ টাকা।
- পার্সোনাল মেক-আপ কোর্স ৪০০০ টাকা।
অন্যান্য
- সেলাই কাটিং ৩০০০ টাকা।
- বাটিক প্রিন্ট ২০০০ টাকা।
- ব্লক প্রিন্ট ১০০০ টাকা।
- হাতের এমব্রয়ডারী ২০০০ টাকা।
- মেশিন এমব্রয়ডারী ৩০০০ টাকা।
- ফেব্রিক প্রিন্ট ১০০০ টাকা।
- ড্রাই ফ্লাওয়ার ২০০০ টাকা।
এছাড়া সনদপত্র সংগ্রহের জন্য আলাদা ২০০ টাকা এবং কেউ কোন রেসিপি পুনরায়
দেখতে চাইলে প্রত্যেক রেসিপির জন্য অতিরিক্ত ২০০ টাকা প্রদান করতে হয়।
শিক্ষার্থীদের জন্য
- কোর্সের মেয়াদকাল তিন মাস।
- ক্লাস সমূহ শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত।
- প্রত্যেক ক্লাসের ব্যাপ্তিকাল ২ ঘন্টা।
- প্রত্যেক ব্যাচে ১২ জন করে ক্লাশ করে থাকে।
- পরীক্ষা নেওয়ার জন্য কোন আলাদা কক্ষ নেই।
- কোন বৃত্তি সুবিধা নেই।
- আবাসিক সুবিধা নেই।
- প্রতিষ্ঠানের নিজস্ব লাইব্রেরী নেই।
- কোর্স শেষে সাটিফিকেট প্রদান করা হয়ে থাকে।
- কোর্সের সকল উপকরণ প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে প্রদান করা হয়ে থাকে।
বিবিধ
- শিক্ষার্থীদের ব্যবহারের জন্য দুটি টয়লেট রয়েছে।
- অগ্নি নির্বাপণ সরঞ্জাম নেই।
- কোন ছাত্রী টানা ২ সপ্তাহ ক্লাসে অনুপস্থিত থাকলে তার ভর্তি বাতিল করা হয়।
- কোর্সের সময় প্রদান করা রেসিপি বুক হারিয়ে গেলে কোর্স ফির রশিদ এবং অর্ধেক কোর্স ফি প্রদান করলে পুনরায় রেসিপি বুকটি সংগ্রহ করতে পারে শিক্ষার্থী।
Monday, November 12, 2012
ইপ্সিত (IPSIT)
ইপ্সিত (IPSIT)
এফিলিয়েশন
ইপ্সিত (IPSIT)-পুরো নাম ইনস্টিটিউট অব প্রফেশনাল স্কিলস এন্ড ইনোভেটিভ
টেকনোলজি; ২০১০ সালের ১লা জুলাই এর কার্যক্রম শুরু হয়। ব্যবসায়ী,
ব্যবস্থাপক, নির্বাহী, শিক্ষক, ছাত্রসহ সমাজের সকল পেশাজীবি এবং সববয়সীদের
জন্য বিভিন্ন ধরনের কোর্স পরিচালনা করে প্রতিষ্ঠানটি।
যোগাযোগ:
অক্সফোর্ড ইন্টারন্যাশনাল বিল্ডিং
বাড়ি: ৩৪, সড়ক-২৭ (নতুন-১৬),
ধানমন্ডি আবাসিক এলাকা, ঢাকা-১২১৬
ল্যান্ডফোন: 02-9115392, 9124108, 9145587 (Extn 114)
মোবাইল ফোন: +88-017 555 01 444
ফ্যাক্স:
+88-02-9145560

ই-মেইল: ipsit@oisbd.net , info@ipsit.org
ওয়েবসাইট: http://www.ipsit.org
বিভিন্ন ধরনের ডিপ্লোমা ও সার্টিফিকেট কোর্সের জন্য চারটি আলাদা ইউনিট রয়েছে প্রতিষ্ঠানটির:
- টেকনিক্যাল এন্ড ভোকেশনাল ট্রেনিং এন্ড এডুকেশন ইউনিট
- রিসার্চ এন্ড ডেভেলপমেন্ট ইউনিট
- প্রফেশনাল ডেভেলপমেন্ট ট্রেনিং এন্ড এডুকেশন ইউনিট
- লাইফ স্কিল এডুকেশন ইউনিট
অবকাঠামো ও সুবিধাদি:
- ক্লাশরুম: ক্লাশরুমগুলো শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত এবং ক্লাশরুমে মাল্টিমিডিয়া প্রোজেক্টর ও আলাদা অডিও ভিজ্যুয়াল ইকুইপমেন্ট রয়েছে।
- পুরো ক্যাম্পাসে ওয়াইফাই ইন্টারনেট সুবিধা রয়েছে।
- কম্পিউটার ল্যাব: কম্পিউটার ল্যাবে পর্যাপ্ত সংখ্যক উচ্চ প্রযুক্তির কম্পিউটার রয়েছে। প্রতিটি কম্পিউটারেই ইন্টারনেট সংযোগ ছাড়াও উইন্ডোজ এবং লিনাক্স অপারেটিং সিস্টেম রয়েছে। গ্রাফিক্স এবং ডাটাবেজ সফওয়্যার, HTML, C, C++, Java সহ বিভিন্ন প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজের অনুশীলনও এখান থেকেই করা সম্ভব।
- রিসোর্স সেন্টার: এখানকার শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের জন্য বইয়ের বিশাল সংগ্রহ ছাড়াও গবেষণাপত্র, সিডি, ডিভিডি, পত্রিকা, ম্যাগাজিন ও জার্নাল রাখা হয় এই রিসোর্স সেন্টারে। শান্ত ও নিরিবিলি পরিবেশে বসে পড়াশোনার সুযোগও রয়েছে এখানে।
- ক্যাফেটেরিয়া: ছাদে অবস্থিত ক্যাফেটেরিয়ায় দেশীয় এবং চাইনীজ খাবার, বিভিন্ন ধরনের ফাস্টফুড ও কোমল পানীয় পাওয়া যায়।
- জরুরি প্রয়োজনে চিকিৎসাসেবা দেবার জন্য মেডিকেল সেন্টার রয়েছে।
যেসব প্রফেশনাল কোর্স রয়েছে এখানে:
- স্যাট (SAT)
- টোফেল (IELTS)
- স্পোকেন ইংলিশ
- বেসিক কম্পিউটিং
- বেসিক নেটওয়ার্কিং
- ডাইনামিক ওয়েব ডেভেলপমেন্ট
-
আর্ট এন্ড ডিজাইন
- ইন্টেরিয়ার ডিজাইন
- ফ্যাশন ডিজাইন
- গ্রাফিক ডিজাইন
- ডিজিটাল ফটোগ্রাফি
- অভিনয়
- ডিরেকশন এন্ড স্ক্রিপ্ট রাইটিং
- নাচ
- অভিভাবকদের জন্য স্পোকেন ইংলিশ ও কম্পিউটিং-এ প্যাকেজ প্রোগ্রাম
এছাড়া শিক্ষার্থীদের জন্য ফলোআপ ক্লাশের ব্যবস্থা করা হয়।
এফিলিয়েশন
২০১১ সাল থেকে এডএক্সেল (Edexcel) এর এফিলিয়েশন নিয়ে বিভিন্ন কোর্স
পরিচালনা করছে ইপ্সিত। যুক্তরাজ্যের বিজনেস এন্ড এডুকেশন কাউন্সিল (1996)
সালে এডএক্সেল প্রতিষ্ঠা করে। এফিলিয়েশন দেবার ক্ষেত্রে যুক্তরাজ্যের
অন্যতম বড় প্রতিষ্ঠান হচ্ছে এডএক্সেল। ইপ্সিত, এডএক্সেলের সাথে যৌথভাবে
গ্রাফিক ডিজাইন, ফ্যাশন এন্ড ক্লথিং, সংগীত এই তিন বিষয়ে সার্টিফিকেট এবং
ডিপ্লাোমা কোর্স পরিচালনা করে।
- গ্রাফিক ডিজাইনের ওপর ৬ মাস এবং ৯ মাস মেয়াদী সার্টিফিকেট এবং ডিপ্লোমা কোর্স আছে। বিজ্ঞাপন এবং গণমাধ্যম সংক্রান্ত পেশার জন্য এই কোর্সগুলো সহায়ক।
- ফ্যাশন ডিজাইনে্র ওপর ৩ মাস, ৬ মাস এবং ৯ মাস মেয়াদী সার্টিফিকেট এবং ডিপ্লোমা কোর্স আছে। রপ্তানীমুখী পোশাক শিল্পে কাজ করতে এই কোর্সগুলো সহায়ক।
- সংগীতের ওপর ৬ মাস এবং ৯ মাস মেয়াদী সার্টিফিকেট এবং ডিপ্লোমা কোর্স আছে। রবীন্দ্রসংগীত, নজরুল সংগীত, উচ্চাঙ্গসংগীত প্রভৃতি শেখানো হয় এসব কোর্সে।
এসব কোর্সে ভর্তির যোগ্যতা: অন্তত এসএসসি, ও লেভেল বা সমমানের ডিগ্রী থাকতে হবে। তবে চাকুরি বা অন্য ধরনের বিশেষ অভিজ্ঞতা থাকলে শিক্ষাগত যোগ্যতা শিথিল করা হয়।
কোর্স শেষে এডএক্সেল এবং BETC সনদ দেয়া হয়। যুক্তরাজ্যসহ সারাবিশ্বের
বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে আন্ডারগ্রাজুয়েট কোর্সে ভর্তি এবং চাকরির ক্ষেত্রে এই
সনদের গ্রহণযোগ্যতা রয়েছে।
ভর্তি:
ভর্তির যেকোন আবেদন www.ipsit.org
এই সাইটের মাধ্যমে করতে হয়। আর ভর্তি সংক্রান্ত যেকোন তথ্যের জন্য যোগাযোগ
করা যেতে পারে +৮৮০১৭৫৫৫০১৪৪৪ এই নম্বরে কিংবা ই-মেইল করা যেতে পারে ipsit@oisbd.net এই ঠিকানায়।
Source: http://www.online-dhaka.com
Saturday, November 10, 2012
সূর্যমূখী টেকনিক্যাল সেন্টার
সূর্যমূখী টেকনিক্যাল সেন্টার
সূর্যমূখী টেকনিক্যাল সেন্টারে টেইলারিং, ব্লক বাটিক ও পার্লারের কাজ শেখানো হয়।
অবস্থান
ঠাটারী বাজার বটতলা হোটেল স্টার এর সামনে ৮০ গজ দক্ষিণে।
ঠিকানা
তাহের বাগ মডেল স্কুল
৬৬/১, তাহের বাগ লেন, নবাবপুর, ঢাকা- ১০০০
মোবাইল- ০১৭১১-০১৫৬৮৩
কোর্সের মেয়াদ
প্রশিক্ষণের বিষয়গুলো ও কোর্স ফি
ক্লাস রুটিন
বিল পরিশোধ
বিবিধ
অবস্থান
ঠাটারী বাজার বটতলা হোটেল স্টার এর সামনে ৮০ গজ দক্ষিণে।
ঠিকানা
তাহের বাগ মডেল স্কুল
৬৬/১, তাহের বাগ লেন, নবাবপুর, ঢাকা- ১০০০
মোবাইল- ০১৭১১-০১৫৬৮৩
কোর্সের মেয়াদ
- এখানে কোর্সের মেয়াদ ২ মাস।
প্রশিক্ষণের বিষয়গুলো ও কোর্স ফি
প্রশিক্ষণের নাম
|
খরচ (টাকা)
|
২০ টাকার দর্জি কাটিং |
১,০২৫
|
ব্লক, বাটিক, টাইডাই, ফেব্রিক্স, এ্যম্বুস ও আফসান |
১,০২৫
|
ভেজিটেবল প্রিন্ট |
১,০২৫
|
স্ক্রীন প্রিন্ট |
২,০২৫
|
বেকারী (কনফেকশনারী) |
১,৫২৫
|
মাশরুম চাষ |
১,২২৫
|
কারচুপি |
১,২২৫
|
কম্পিউটার (মাইক্রোসফট ওয়ার্ড, এক্সেল) |
১,২২৫
|
কম্পিউটার (গ্রাফিক্স ডিজাইন) |
৩,০২৫
|
বিউটিফিকেশন |
৩,৫২৫
|
চাইনিজ রান্না |
১,২২৫
|
ক্লাস রুটিন
বার
|
সময়
|
ক্লাসের ব্যপ্তি
|
রবি, মঙ্গল ও বৃহস্পতিবার |
বিকাল ৩ টায়
|
১.৩০ মিনিট
|
বিল পরিশোধ
- এখানে কোর্স ফি ক্যাশের মাধ্যমে পরিশোধ করতে হয়।
- সম্পূর্ন কোর্স ফি এককালীন পরিশোধ করতে হয়। কিস্তিতে পরিশোধের সুযোগ নেই।
বিবিধ
- কোর্স শেষে পরীক্ষা নেওয়া হয়। পরীক্ষায় উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীগণ এখানে চাকুরী করার সুযোগ পেয়ে থাকে।
Thursday, October 4, 2012
ফ্যাশন ডিজাইনে গড়ে উঠুক স্বপ্নের ক্যারিয়ার (ফ্যাশন ডিজাইনে পড়ানোশা সম্পর্কে অনেক তথ্য রয়েছে)
ফ্যাশন ডিজাইনে গড়ে উঠুক স্বপ্নের ক্যারিয়ার (ফ্যাশন ডিজাইনে পড়ানোশা সম্পর্কে অনেক তথ্য রয়েছে)
- অব্যক্ত ভালোবাসা
পোষাক
শিল্পে বাংলাদেশ এগিয়ে রয়েছে অনেকদিন থেকেই। দেশজুড়ে হাজার হাজার
গার্মেন্টস, বায়িং হাউজ, ফ্যাশন হাউস আর বুটিক হাউস গড়ে ওঠার ফলে এসব খাতে
দক্ষ জনবলের চাহিদা রয়েছে। আর রয়েছে নানান ধরনের পেশায় ক্যারিয়ার গড়ে তোলার
সুযোগ।
যেসব পেশার চাহিদা বেশি :পোশাক শিল্পে চাহিদাসম্পন্ন, উচ্চ আয়ের এবং যুগোপযোগী পেশা বায়িং বা গার্মেন্টস মার্চেন্ডাইজিং, টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং, ফ্যাশন ডিজাইনিং প্রভৃতি। আর এসব পেশাদার শ্রেণীর চাহিদা মেটাতে দেশ ছাড়াও দেশের বাইরে থেকে যেমন দক্ষদের নিয়ে আসা হয়, তেমনি এ দেশের প্রশিক্ষণার্থীরা বাইরে গিয়ে বাইরের দেশের পোশাক শিল্পেও চাকরি করছে। তবে এর জন্য প্রয়োজন মানসম্মত প্রশিক্ষণ। সংশ্লিষ্ট বিষয়ে পড়ালেখা করলে কেবল চাকরি নয়, নিজেই গড়ে তোলা যায় সহযোগী সব প্রতিষ্ঠান। সেক্ষেত্রে নিজেই অনেককে চাকরি দিতে পারবেন। এগুলো যথেষ্ট চ্যালেঞ্জিং, সম্মানজনক ও আকর্ষণীয় পেশা এবং এর বেতনও অন্যান্য পেশার তুলনায় অনেক বেশি।
প্রশিক্ষণ :পোশাক শিল্পে উচ্চ আয়ের চাকরির জন্যে ফ্যাশন টেকনোলজিতে কয়েক ধরনের প্রশিক্ষণ ও ডিগ্রি রয়েছে। রয়েছে ছয় মাস বা এক বছর মেয়াদী ডিপ্লোমা কোর্স, অন্যদিকে উচ্চ ডিগ্রির ক্ষেত্রে রয়েছে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে ফ্যাশন ডিজাইন অ্যান্ড টেকনোলজি, অ্যাপারেল ম্যানুফেকচার অ্যান্ড টেকনোলজি, নিটওয়ার ম্যানুফেকচার অ্যান্ড টেকনোলজি বিষয়গুলোর উপর অনার্স এবং এমবিএ ইন অ্যাপারেল মার্চেন্ডাইজিং প্রভৃতি ডিগ্রি। এসএসসি, এইচএসসি সম্পন্ন করে যেকোনো বয়সের শিক্ষার্থীরা ফ্যাশন বা গার্মেন্টস টেকনোলজিতে অনার্স এবং স্নাতক পাস করার পর এমবিএ ডিগ্রি নিতে পারে।
খরচ :অন্যান্য ডিগ্রি তুলনায় এসব ডিগ্রিতে খরচ একটু বেশি হলেও খুব অল্প সময়েই অর্জন করা যায় এই ডিগ্রি। ফলে জীবনের মূল্যবান সময় সাশ্রয় হয় এসব ডিগ্রি অর্জনে। আবার শিক্ষা শেষ হওয়ার আগেই খণ্ডকালীন চাকরির সুযোগ রয়েছে। ফলে নিজের পড়ালেখার খরচ নিজে কাজ করেও মেটানোর সুযোগ তৈরি হতে পারে। মেধা অনুযায়ী শিক্ষার্থীরা স্কলারশিপ পেয়ে অনেকে নামমাত্র ব্যয়ে এসব কোর্স সম্পন্ন করতে পারে। বিজ্ঞান, মানবিক, ব্যবসায় প্রশাসনসহ সব বিভাগের ছাত্রছাত্রীরা এ বিষয়ে পড়তে পারবেন। সাধারণত এ জন্য খরচ হবে প্রতি ক্রেডিট ২০০০ থেকে ২৫০০ টাকা পর্যন্ত।
চাকরির বেতন :সরকারি-বেসরকারি বা দেশি-বিদেশি টেক্সটাইল মিল, বায়িং অফিস, বুটিক হাউস, ফ্যাশন হাউস, গার্মেন্টস ও টেক্সটাইল শিল্পে চাকরি করতে গিয়ে প্রাথমিক অবস্থায় ১০ থেকে ২০ হাজার টাকা বেতন পাওয়া যায়। তবে কাজের দক্ষতা আর অভিজ্ঞতার উপর দ্রুত বাড়তে থাকে বেতন। অনেক ক্ষেত্রে ২/৩ বছরের মধ্যেই ৭০-৯৫ হাজার টাকা বেতন হয়ে যায়। সাথে বাড়ে অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা।
তথ্যসূত্রে: দৈনিক ইত্তেফাক ও অনলাইন ঢাকা গাইড
এরকম ক্যারিয়ার, স্বাস্থ্য, রূপচর্চা, ফ্যাশন, জীবন ও জীবিকা, ঘর গৃহস্থালি সহ বিভিন্ন বিষয়ে হাজার হাজার ফিচারের এক বিরাট সংগ্রহশালা গড়ে তুলেছে অনলাইন ঢাকা গাইড ফিচার বিভাগ। ভিজিট করে দেখতে পারেন। আশা করি ভালো লাগবে।
ভিজিট করতে এখানে ক্লিক করুন
ঢাকায় অবস্থিত একাধিক ফ্যাশন ডিজাইন কোর্স প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে তথ্য জানতে নিচের লিংকগুলো দেখুন
* ন্যাশনাল ইনষ্টিউট অফ ফ্যাশন টেকনোলজি
* এশিয়ান ফ্যাশন ইনষ্টিটিউট
* এক্সটেরিয়র ও ইন্টেরিয়রস (প্রাঃ) লিঃ
* রেডিয়েন্ট ইনষ্টিটিউট অব ডিজাইন
যেসব পেশার চাহিদা বেশি :পোশাক শিল্পে চাহিদাসম্পন্ন, উচ্চ আয়ের এবং যুগোপযোগী পেশা বায়িং বা গার্মেন্টস মার্চেন্ডাইজিং, টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং, ফ্যাশন ডিজাইনিং প্রভৃতি। আর এসব পেশাদার শ্রেণীর চাহিদা মেটাতে দেশ ছাড়াও দেশের বাইরে থেকে যেমন দক্ষদের নিয়ে আসা হয়, তেমনি এ দেশের প্রশিক্ষণার্থীরা বাইরে গিয়ে বাইরের দেশের পোশাক শিল্পেও চাকরি করছে। তবে এর জন্য প্রয়োজন মানসম্মত প্রশিক্ষণ। সংশ্লিষ্ট বিষয়ে পড়ালেখা করলে কেবল চাকরি নয়, নিজেই গড়ে তোলা যায় সহযোগী সব প্রতিষ্ঠান। সেক্ষেত্রে নিজেই অনেককে চাকরি দিতে পারবেন। এগুলো যথেষ্ট চ্যালেঞ্জিং, সম্মানজনক ও আকর্ষণীয় পেশা এবং এর বেতনও অন্যান্য পেশার তুলনায় অনেক বেশি।
প্রশিক্ষণ :পোশাক শিল্পে উচ্চ আয়ের চাকরির জন্যে ফ্যাশন টেকনোলজিতে কয়েক ধরনের প্রশিক্ষণ ও ডিগ্রি রয়েছে। রয়েছে ছয় মাস বা এক বছর মেয়াদী ডিপ্লোমা কোর্স, অন্যদিকে উচ্চ ডিগ্রির ক্ষেত্রে রয়েছে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে ফ্যাশন ডিজাইন অ্যান্ড টেকনোলজি, অ্যাপারেল ম্যানুফেকচার অ্যান্ড টেকনোলজি, নিটওয়ার ম্যানুফেকচার অ্যান্ড টেকনোলজি বিষয়গুলোর উপর অনার্স এবং এমবিএ ইন অ্যাপারেল মার্চেন্ডাইজিং প্রভৃতি ডিগ্রি। এসএসসি, এইচএসসি সম্পন্ন করে যেকোনো বয়সের শিক্ষার্থীরা ফ্যাশন বা গার্মেন্টস টেকনোলজিতে অনার্স এবং স্নাতক পাস করার পর এমবিএ ডিগ্রি নিতে পারে।
খরচ :অন্যান্য ডিগ্রি তুলনায় এসব ডিগ্রিতে খরচ একটু বেশি হলেও খুব অল্প সময়েই অর্জন করা যায় এই ডিগ্রি। ফলে জীবনের মূল্যবান সময় সাশ্রয় হয় এসব ডিগ্রি অর্জনে। আবার শিক্ষা শেষ হওয়ার আগেই খণ্ডকালীন চাকরির সুযোগ রয়েছে। ফলে নিজের পড়ালেখার খরচ নিজে কাজ করেও মেটানোর সুযোগ তৈরি হতে পারে। মেধা অনুযায়ী শিক্ষার্থীরা স্কলারশিপ পেয়ে অনেকে নামমাত্র ব্যয়ে এসব কোর্স সম্পন্ন করতে পারে। বিজ্ঞান, মানবিক, ব্যবসায় প্রশাসনসহ সব বিভাগের ছাত্রছাত্রীরা এ বিষয়ে পড়তে পারবেন। সাধারণত এ জন্য খরচ হবে প্রতি ক্রেডিট ২০০০ থেকে ২৫০০ টাকা পর্যন্ত।
চাকরির বেতন :সরকারি-বেসরকারি বা দেশি-বিদেশি টেক্সটাইল মিল, বায়িং অফিস, বুটিক হাউস, ফ্যাশন হাউস, গার্মেন্টস ও টেক্সটাইল শিল্পে চাকরি করতে গিয়ে প্রাথমিক অবস্থায় ১০ থেকে ২০ হাজার টাকা বেতন পাওয়া যায়। তবে কাজের দক্ষতা আর অভিজ্ঞতার উপর দ্রুত বাড়তে থাকে বেতন। অনেক ক্ষেত্রে ২/৩ বছরের মধ্যেই ৭০-৯৫ হাজার টাকা বেতন হয়ে যায়। সাথে বাড়ে অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা।
তথ্যসূত্রে: দৈনিক ইত্তেফাক ও অনলাইন ঢাকা গাইড
এরকম ক্যারিয়ার, স্বাস্থ্য, রূপচর্চা, ফ্যাশন, জীবন ও জীবিকা, ঘর গৃহস্থালি সহ বিভিন্ন বিষয়ে হাজার হাজার ফিচারের এক বিরাট সংগ্রহশালা গড়ে তুলেছে অনলাইন ঢাকা গাইড ফিচার বিভাগ। ভিজিট করে দেখতে পারেন। আশা করি ভালো লাগবে।
ভিজিট করতে এখানে ক্লিক করুন
ঢাকায় অবস্থিত একাধিক ফ্যাশন ডিজাইন কোর্স প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে তথ্য জানতে নিচের লিংকগুলো দেখুন
* ন্যাশনাল ইনষ্টিউট অফ ফ্যাশন টেকনোলজি
* এশিয়ান ফ্যাশন ইনষ্টিটিউট
* এক্সটেরিয়র ও ইন্টেরিয়রস (প্রাঃ) লিঃ
* রেডিয়েন্ট ইনষ্টিটিউট অব ডিজাইন
Source: http://www.somewhereinblog.net
Sunday, August 12, 2012
ঈদ ঘিরে ব্যস্ত খোকসার বুটিক শিল্পীরা
ঈদ ঘিরে ব্যস্ত খোকসার বুটিক শিল্পীরা
সিরাজ প্রামাণিক খোকসা (কুষ্টিয়া)
ঈদ যতই এগিয়ে আসছে, কুষ্টিয়ার হস্তশিল্প বুটিকস কারিগরদের ব্যস্ততাও
তত বাড়ছে। ঈদ ঘিরে এখন ব্যস্ত কুষ্টিয়ার ৬টি উপজেলার ৫ সহস্রাধিক বুটিকস
নারী কারিগর। কোনো মেশিনে নয়, ঘরের মেঝেতে কাঠের পাটাতনে নিজেদের উদ্ভাবিত
কৌশলে বিভিন্ন রঙের শাড়িকে চারকোণায় বেঁধে বাহারি রং-বেরঙের পাথর বসিয়ে
তৈরি করছে নান্দনিক ও মনোমুগ্ধকর নকশা। কুমারখালী সাদিয়া বুটিক হাউসের
কারিগর রিনা জানান, অন্যান্য বছরের মতো এ বছর এখনও তেমন কাজ পাওয়া যায়নি।
আধুনিক মেশিনের তৈরি ভারতীয় লেইস বাজারে আসার কারণে পাথরের তৈরি বুটিকের
চাহিদা তুলনামূলক কমে গেছে। তারপরও শৌখিন রমণীরা তাদের পছন্দসই শাড়ি বা
বোরকা পছন্দ করেন। আশা করছি এখনও প্রয়োজনীয় অর্ডার পাব। তিনি জানান, এখানে
মেশিনে কোনো কাজ করা হয় না। গ্রাহকরা তাদের পছন্দমত শাড়ি বা বোরকার কাপড়
এনে দেন। আমরা শুধু ক্যাটালগ দেখে বিভিন্ন ডিজাইনের নকশা ও পাথর বসিয়ে কাজ
করি। নকশার কাজে ওয়েট লেইস, মাখন, লেদার জর্জেট, পাথর, জরি, চুমকি, মাল্টি
পুঁতি ইত্যাদি ব্যবহার করা হয়। কাপড় ও কাজের মান অনুযায়ী দাম নির্ধারণ করা
হয়। যেমন ছফুরা সিল্ক এক নাম্বার কাপড়ের শাড়ি সর্বনিম্ন ৩৫০ থেকে সর্বোচ্চ
৩৫০০ টাকা আবার ডিজাইন ভেদে ১২০০০ টাকাও এক-একটি শাড়ির দাম পড়ে। ১৫ বছর ধরে
পাথরের ওপর বুটিকের কাজ করা শিল্পী রুমকি জানান, ঈদুল ফিতর সামনে রেখে ৬
মাস আগে থেকে কাজ শুরু করা হয়। গ্রাহকরা নিজেরা এসে কাপড় দিয়ে অর্ডার দিয়ে
যান। বুটিকস পল্লীর সাদিয়া ফ্যাশন, রুমী ফ্যাশন, রিন্তু ফ্যাশনের এ কাজে
যথেষ্ট সুনাম রয়েছে। শুধু খোকসা-কুমারখালীতে ব্যক্তি প্রচেষ্টায় সাদিয়া,
সোনালী, রানু, নদিয়া ক্রাফট, কুষ্টিয়া ও কুমারখালী হস্তশিল্প নামে শতাধিক
হস্তশিল্প প্রতিষ্ঠান গড়ে উঠেছে। এ অঞ্চলের মানুষ একসময় হস্তশিল্প বলতে
বুঝত পার্শ্ববর্তী দেশ ভারত থেকে আমদানি করা মেশিন ও হাতে বিভিন্ন ধরনের
নকশা করা শাড়ি ও থ্রি-পিস। কিন্তু এখন শাড়ি ও থ্রি-পিসে বাহারি নকশায় কাজ
হচ্ছে কুষ্টিয়াতেই। এসব প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে জড়িত নারীরা জোর দাবি করে বলেন,
তাদের কারখানায় কাজ করা শাড়ি ভারত থেকে আমদানি করা শাড়ির চেয়ে অধিক
মানসম্পন্ন। এখানকার বুটিকস শিল্পীরা জানান, তারা পূর্বপুরুষের কাছ থেকে
শেখা পদ্ধতিতে কাজ করে যাচ্ছেন। একটি শাড়ি বা বোরকায় পাথরের কাজ করতে ৩-৪
জন কারিগরের এক সপ্তাহ থেকে দুই সপ্তাহ পর্যন্ত লাগতে পারে। কুমারখালীতে
রয়েছে সাদিয়া ও সোনালী হস্তশিল্প প্রতিষ্ঠান। এই দুটি প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে
এখন ৫ শতাধিক নারী প্রশিক্ষণ নিয়ে চলেছেন। এ দুটি প্রতিষ্ঠানে নারীরা
প্রশিক্ষণ গ্রহণের ৩ মাস পর্যন্ত পান সাড়ে ১৫শ’ টাকা করে প্রশিক্ষণ ভাতা।
প্রশিক্ষণ শেষে একটি শাড়ির নকশা অনুযায়ী শাড়িপ্রতি ২০০০ টাকা থেকে সর্বোচ্চ
১০ হাজার টাকা পেয়ে থাকেন।
সোনালী হস্তশিল্পের পরিচালক রিনা জানান, একজন দক্ষ প্রশিক্ষিত নারী মাসে ৫ হাজার থেকে ১০ হাজার টাকা পর্যন্ত আয় করতে পারেন। ঢাকার গাউছিয়া মার্কেটের আল হেলাল ফ্যাশন এখানকার হস্তশিল্পের নকশা করা শাড়ি বাজারজাত করছে।
সোনালী হস্তশিল্পের পরিচালক রিনা জানান, একজন দক্ষ প্রশিক্ষিত নারী মাসে ৫ হাজার থেকে ১০ হাজার টাকা পর্যন্ত আয় করতে পারেন। ঢাকার গাউছিয়া মার্কেটের আল হেলাল ফ্যাশন এখানকার হস্তশিল্পের নকশা করা শাড়ি বাজারজাত করছে।
Source: http://www.amardeshonline.com
Friday, July 20, 2012
স্বাবলম্বী হতে বুটিকের প্রশিক্ষণ নিচ্ছেন ৪০ মহিলা
স্বাবলম্বী হতে বুটিকের
প্রশিক্ষণ নিচ্ছেন ৪০ মহিলা
নিজস্ব সংবাদদাতা
শ্রীরামপুর, ৪ঠা অক্টোবর— হুগলীর গরলগাছা গ্রাম পঞ্চায়েতের উদ্যোগে স্থানীয় কৃষ্ণপুর ও গরলগাছা গ্রামের ৪০ জন মহিলা স্বাবলম্বী হয়ে উঠতে ফেবরিক ও বুটিক শাড়ির প্রশিক্ষণ নিচ্ছেন। ফেবরিকের কাজে শাড়ির উপর নানা রঙের রকমারি ডিজাইন করা এবং বুটিকের কাজে শাড়িতে সূঁচের বুননে নানা ছবি ফুটিয়ে তুলতে নিষ্ঠার সঙ্গে তালিম নিচ্ছেন মহিলারা।এখানকার আঁখি, সাগর, আলো, আশীর্বাদ, তুফান ও মা শীতলা দলের ৪০ জন মহিলা এই দু’রকমের শাড়ির ওপর কাজ শিখে ভবিষ্যতে আয়ের পথ পাবেন। মলিনা দাস, সোমা পল্লে, ফাল্গুনি কোলে, সুস্মিতা কাঁড়ার, নমিতা পল্লে, মীরা পল্লে, নীলিমা জানা, মঞ্জু মুদি, অপর্ণা মান্না ঘরের কাজ সেরে স্বনির্ভর গোষ্ঠী তৈরি করে হাতের কাজের প্রশিক্ষণ নিচ্ছেন। তাঁদের কথায় ৬ মাস প্রশিক্ষণ নিয়ে প্রতিটি দলই মিলিতভাবে শাড়ির ব্যবসা করবে।
ইতোমধ্যেই জেলার চিকন শিল্পের বিখ্যাত স্থান বাবনান বাজারে তাঁরা যোগাযোগ করেছেন। প্রশিক্ষক বিনয়কুমার ঘোষ জানালেন, এ ধরনের শাড়ির চাহিদা রয়েছে। দামও ভালো পাওয়া যায়। তবে এই কাজের সঙ্গে যুক্ত মহিলাদের নিয়ে হাব তৈরি করলে ভালো ফল মিলছে। এছাড়াও বিপণনের জন্য সরকারী মেলায় যাতে স্বনির্ভর গোষ্ঠীর উৎপাদিত জিনিসপত্র বিক্রির সুযোগ আরো বাড়ালে এরা উপকৃত হবেন।
গরলগাছা গ্রাম পঞ্চায়েতের উপপ্রধান রাইচরণ ব্যানার্জি জানালেন, এদের স্বাবলম্বী করে তুলতে পঞ্চায়েত সবরকম সাহায্য করবে।
Source: http://ganashakti.com
Subscribe to:
Posts (Atom)