Pages

Search This Blog

Friday, November 16, 2012

সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন বা এসইও


 সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন বা এসইও


ইন্টারনেট মার্কেটিংয়ের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হলো সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন বা এসইও। একজন এসইও এক্সপার্ট বিভিন্ন কর্পোরেট কোম্পানীতে মার্কেটিং বিভাগের অধীনে স্মার্ট ক্যারিয়ার গড়ার পাশাপাশি ফ্রিল্যান্স আউটসোর্সিংয়েও সফল ক্যারিয়ার গড়া সম্ভব। 
যারা হাতে কলমে এসইও শিখতে চান তাঁদের জন্য ৩ মাস ব্যাপী অ্যাডভান্সড সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন প্রশিক্ষণের আয়োজন করেছে ডেভসটিম ইনস্টিটিউট। আগামী রোববার থেকে প্রশিক্ষণটি শুরু হচ্ছে। যারা কোর্সটিতে অংশগ্রহণ করতে চান তারা ডেভসটিম ইনস্টিউটে এসে ভর্তি হতে পারেন। 
বিস্তারিত- ০১৯১১৪৬৪৭১০, ০২৯৬৬২৬৪৪
ইভেন্ট লিংক- https://www.facebook.com/events/427886037275274/
বজলুর রহমান, ডেভসটিম ইনস্টিটিউটের সবচেয়ে বয়স্ক শিক্ষার্থী তিনি। কম্পিউটারে কোন রকম পারদর্শী ছিলেন, ফ্রিল্যান্স আউটসোর্সিংয়ে আগ্রহ থেকেই আমাদের কাছে এসেছিলেন।

সত্যি কথা বলতে কি, পঞ্চাশোর্ধ একটা লোক যখন আমাদের কাছে ফ্রিল্যান্স আউটসোর্সিং করা
র জন্য এসইও শিখতে চাইলেন তখন আমরা দ্বিধা দ্বন্দের মধ্যে পড়ে গিয়েছিলাম। এমন একজন বয়স্ক লোক কি আসলেই পারবেন? পারবেন কি সফলভাবে আমাদের প্রশিক্ষণ শেষ করতে? পারবেন কি সফল ফ্রিল্যান্স আউটসোর্সিং কর্মী হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে?

আমরা এটাকে একটা চ্যালেঞ্জ হিসাবেই নিয়েছিলাম। উনাকে ভর্তি করালাম ডেভসটিম ইনস্টিটিউটের 'অ্যাডভান্সড এসইও' প্রশিক্ষণে। ক্লাশে দেখেছি তিনিই অন্যতম আগ্রহী শিক্ষার্থী ছিলেন। অনেক বেশি প্রশ্ন করতেন, অনেক কিছু জানতে চাইতেন। আর এ আগ্রহই তাঁকে সফলতার পথে নিয়ে গেল খুব দ্রুতই। ব্যাচের সবার আগে উনিই ওডেস্কে প্রথম হায়ার হলেন। ক্লাশ শুরুর মাসখানেকের মধ্যেই।

এই তো ক'দিন হলো উনি ক্লাশ শেষ করছেন। ওডেস্কে একের পর এক কাজ পাচ্ছেন তিনি। মূল পেশার বাইরে (উনি একজন সরকারি চাকুরিজীবি) খন্ডকালীন কাজ হিসাবে তিনি ফ্রিল্যান্স আউটসোর্সিংয়ের কাজ করছেন। এইটা তার ওডেস্ক প্রোফাইলের স্ক্রিনশট!

আমরা তাঁর কাছে জানতে চেয়েছিলাম কিভাবে আপনি এত দ্রুত সফলতার পথে আসলেন? 'ডেভসটিম ইনস্টিটিউটের সার্বক্ষণিক কেয়ার ই আমাকে সফল হতে সাহায্য করেছে। আমি যখনই কোন সমস্যায় পড়েছি তখনই সেটির সমাধান পেয়ে গেছি ফোনে কিংবা ইমেইলে। ফেইসবুক গ্রুপের মাধ্যমে সার্বক্ষনিক মেনটরিং আমাকে দ্রুত সফলতার পথে আসতে সহায়তা করেছে বলে আমি মনে করি।' উত্তর ছিল তাঁর।

'আমি মনে করি আগ্রহ থাকলে, ইংরেজি জানলে এবং কম্পিউটারের মিড লেভেল কাজগুলো জানলেই ফ্রিল্যান্স আউটসোর্সিংয়ে সফল হওয়ার সুযোগ রয়েছে। ফ্রিল্যান্স মার্কেটপ্লেসগুলোতে কাজের কোনই অভাব নেই, প্রয়োজন কেবল দক্ষতা। তাহলেই সেখানে গিয়ে সফল হওয়া সম্ভব। আর ফ্রিল্যান্সা আউটসোর্সিং সম্পর্কে জানা এবং দক্ষতা উন্নয়নের জন্য প্রশিক্ষণ কেন্দ্র হিসাবে আমি DevsTeam Institute কে সবসময়ই ই রিকমেন্ড করবো, তাঁদের জন্যই আজ আমার এ সফলতা।' যোগ করেন তিনি।

Thursday, November 15, 2012

আত্ননির্ভরশীলতায় বুটিক হাউস

আত্ননির্ভরশীলতায় বুটিক হাউস

- শামছুল হক রাসেল
গতানুগতিক শিক্ষায় শিক্ষিত হয়ে চাকরির আশায় বসে না থেকে ভিন্নধর্মী পেশা বা ব্যবসায় নিয়োজিত হলে খুব সহজেই উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ গড়া যায়। বর্তমান প্রেক্ষাপটে বুটিক হাউসের ব্যবসার চাহিদা ব্যাপক। ক্রমেই প্রসারিত হচ্ছে এ সেক্টরটি। তা ছাড়া তরুণ-তরুণীরা ফ্যাশনের প্রতি বেশি সচেতন হয়ে উঠেছে। সেই সঙ্গে তাদের এই সচেতনতার ওপর নির্ভর করে দেশে গড়ে উঠছে অনেক ফ্যাশন হাউস, বুটিক হাউস, জরি হাউস ইত্যাদি। দেশের ফ্যাশন বিপ্লবে তরুণদেরই জয়-জয়কার। রাজধানী পেরিয়ে ফ্যাশনের এই বিপ্লব ছড়িয়ে পড়েছে দেশের প্রতিটি ছোট-বড় শহরে। ইচ্ছাশক্তি, পরিশ্রম আর সৃজনশীল তরুণদের জন্য বুটিক হাউসের ব্যবসা হতে পারে কর্মসংস্থানের অন্যতম উপায়। বুটিক হাউসকে ব্যবসা হিসেবে গ্রহণ করে যে কেউ হতে পারেন আত্দনির্ভরশীল ও মর্যাদাবান। সেই সঙ্গে বদলাতে পারেন নিজের ভাগ্য। উন্নতির ছোঁয়া লাগতে পারে ক্যারিয়ারে। গতানুগতিক চাকরির আশায় না থেকে যদি নিজেরাই উদ্যোগী হয়ে এরকম বুটিক হাউস গড়তে পারি তাহলে ভাগ্য বদলে যেতে পারে।

প্রাথমিক প্রস্তুতি : যে কোনো ব্যবসা শুরুর আগে দরকার প্রস্তুতি। সৃজনশীলতা, হাউস বা দোকানের অবস্থান, বিষয়বস্তু নির্ধারণ করে আপনাকে এ ব্যবসায় নামতে হবে। ভালো হয় কোনো প্রতিষ্ঠিত ব্যবসা কেন্দ্রের সঙ্গে যোগাযোগ করে অভিজ্ঞতা শেয়ার করা। এটি সহায়ক ভূমিকা রাখে।

পরিকল্পনা : কত টাকা লাগবে, কোথায় ব্যবসাটি লাভজনক হবে, কোন ধরনের পোশাক প্রস্তুত করবেন, কাপড় বা পোশাকে ব্যবহৃত পণ্যগুলো কোথায় পাওয়া যাবে ইত্যাদি জেনে এদের প্রয়োজনীয় ঠিকানা ও ফোন নম্বর জোগাড় করে তবেই বুটিক ব্যবসায় নামা উচিত। সবশেষে প্রয়োজনীয় অর্থ, মানসিক ও শারীরিক প্রস্তুতি নিয়েই যে কোনো বুটিক ব্যবসায় নামা ভালো। কারণ সবার আগে মনের জোরটাই আসল।

যেভাবে শুরু করবেন : সৃজনশীল মানুষের জন্য বুটিক ব্যবসা হতে পারে একটি আদর্শ পেশা। ছোটখাটো ব্লক বা বুটিকের জন্য প্রাথমিক পুঁজি ৫০-৬০ হাজার টাকার মতো লাগবে। দক্ষ ২-৩ জন কর্মচারী খুঁজে বের করতে হবে, যিনি মেশিনে কাপড় তৈরি ও সেলাই করবেন। এ ছাড়া ব্লক বুটিকের জন্য প্রয়োজনীয় দ্রব্য যেমন_ টেইলারিং মেশিন, কাঠের ডাইস, রং, বিভিন্ন রংয়ের সুতা, সুই ও সবশেষে কাপড় লাগবে। এসব পণ্য কেনা যাবে ঢাকার গাউছিয়া, চকবাজার, চাঁদনীচক, নিউমার্কেটের দোকানগুলোতে। পণ্য কেনার আগে একজন দক্ষ লোকের সহায়তা নিলে উপকৃত হবেন। বুটিক হাউসে বিনিয়োগ নির্ভর করে প্রতিষ্ঠানটি কোথায়, কী আকারে, কী ধরনের করবেন, ধরনের ক্রেতা আকর্ষণ করবেন তার ওপর।

বাজারজাতকরণ : দেশে এবং দেশের বাইরে বুটিক হাউসের নিজস্ব পোশাকের যথেষ্ট কদর রয়েছে। তবে সেটি নির্ভর করে পণ্যের ডিজাইন, কাপড়ের সেলাই, গুণগত মান, আধুনিকতা ও ভিন্নধর্মী উপস্থাপনার ওপর। ক্রেতাদের সন্তুষ্টি এবং ধারাবাহিকতা বজায় থাকলেই পণ্যটি ভালো চলবে। শুরুতে আত্দীয়-স্বজন, প্রতিবেশী বা মহল্লার সবাইকে জানিয়ে ব্যবসাটি আরম্ভ করা ভালো। এতে একটা নিজস্ব ক্রেতাগোষ্ঠী গড়ে উঠবে। কম মূল্যে একটি ভালো ও আধুনিক মানের পোশাক সরবরাহের লক্ষ্য নিয়ে এগুলেই দিন দিন সুনাম বাড়বে। ব্যবসাও সম্প্রসারিত হবে।

যোগাযোগ : পোশাক তৈরি শেষে এগুলো বিক্রির জন্য বড় বড় পাইকারি মার্কেট, চকবাজার বা নিউমার্কেটের অভিজাত দোকানগুলোতে যোগাযোগ করতে পারেন। নিজস্বতা প্রমাণ করে এসব প্রতিষ্ঠানে পাইকারি হারে পোশাক সরবরাহ করতে হবে। খরচ বাদে লাভের একটা অংশ নির্দিষ্ট করেই পোশাক বাজারে ছাড়তে হবে।

প্রশিক্ষণ : বুটিক হাউস তৈরি বা এ ব্যবসা শুরু করার আগে প্রশিক্ষণ নিতে পারেন বেশ কয়েকটি সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে। এসব প্রতিষ্ঠানে স্বল্প ও দীর্ঘমেয়াদি কোর্স সম্পন্ন করে পা রাখতে পারেন এ সেক্টরে। বদলাতে পারেন আপনার ভাগ্য, গড়তে পারেন উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ। সবচেয়ে বড় কথা, হওয়া যায় আত্দনির্ভরশীল। 


Wednesday, November 14, 2012

আপন ঘর

আপন ঘর 

আপন ঘর ১৯৮৭ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। এখানে মূলত রান্না শেখার কোর্স এবং বিউটি পার্লারের কোর্স করানো হয়ে থাকে। শুধুমাত্র মহিলাদেরই প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়ে থাকে। এখানে সর্বমোট ২৭ টি রান্নার আইটেম শিখানো হয়ে থাকে। কোন প্রকার সাপ্তাহিক বন্ধ ছাড়া প্রতিষ্ঠানটি সকাল ৯ টা থেকে সন্ধ্যা ৭ টা পর্যন্ত খোলা থাকে।
 
অবস্থান ও ঠিকানা
মিরপুর রোড ধরে ধানমন্ডি ২৭ নম্বর সড়কের মাথায় নেমে ১০০ গজ পশ্চিমে গিয়ে প্রথম গলিতে ১০ গজ সামনে গিয়ে হাতের ডান পাশের ভবনের  ২য় তলায় আপন ঘরের অফিস। ঠিকানা বাসা# ১৫, রোড# ২৭ (পুরাতন), ধানমন্ডি, ঢাকা।
যোগাযোগের ফোন নম্বর- ৮১৫১৪৫৫, ৮১৫৬৫৩৮ এবং মোবাইল- ০১৮১৯-২৭২১৬০।
ই-মেইল- moniraoo@yagoo.com,
 
ভর্তির নানা দিক
  • ভর্তির ক্ষেত্রে শিক্ষাগত যোগ্যতার তেমন প্রয়োজন হয় না।
  • ফরমের জন্য আলাদা কোন মূল্য প্রদান করতে হয় না।
  • সারা বছরে যেকোন সময় যোগাযোগ করা যাবে।
  • ভর্তির জন্য সরাসরি “আপন ঘরের” অফিসে যোগাযোগ করতে হবে।
  • ভর্তি ফরম পূরন করে শুধুমাত্র  কোর্স ফির টাকা জমা দিয়ে মানি রশিদ সংগ্রহ করতে হয়। কোর্স ফির টাকা এককালীন পরিশোধ করতে হয়।
  • কোন প্রকার ভর্তি ফি প্রদান করতে হয় না।
 
কোর্স ফি
রান্না
  • থাই চাইনিজ রান্না মোট ২২ পদ- ১৫০০ টাকা।
  • কনফেকশনারী মোট ২৩ পদ- ১৫০০ টাকা।
  • স্পেশাল স্ন্যাকস মোট ৮ পদ- ১০০০ টাকা।
  • মোগলাই রান্না মোট ১৬ পদ- ২০০০ টাকা।
  • আচার মোট ১৬ পদ- ১০০০ টাকা।
  • থাই স্পেশাল রান্না ৮ পদ- ১২০০ টাকা।
  • ইংলিশ ফুড ৮ পদ- ১৪০০ টাকা।
 
বিউটি পার্লার
  • প্রফেশনাল বিউটি শিয়ান কোর্স- ২৫০০ টাকা।
  • পার্সোনাল বিউটিশিয়ান কোর্স- ৭০০০ টাকা।
  • হেয়ার ড্রেসিং কোর্স ৫০০০ টাকা।
  • পার্সোনাল মেক-আপ কোর্স ৪০০০ টাকা।
 
অন্যান্য
  • সেলাই কাটিং ৩০০০ টাকা।
  • বাটিক প্রিন্ট ২০০০ টাকা।
  • ব্লক প্রিন্ট ১০০০ টাকা।
  • হাতের এমব্রয়ডারী ২০০০ টাকা।
  • মেশিন এমব্রয়ডারী ৩০০০ টাকা।
  • ফেব্রিক প্রিন্ট ১০০০ টাকা।
  • ড্রাই ফ্লাওয়ার ২০০০ টাকা।
 
এছাড়া সনদপত্র সংগ্রহের জন্য আলাদা ২০০ টাকা এবং  কেউ কোন রেসিপি পুনরায় দেখতে চাইলে প্রত্যেক রেসিপির জন্য অতিরিক্ত ২০০ টাকা প্রদান করতে হয়।
 
শিক্ষার্থীদের জন্য
  • কোর্সের মেয়াদকাল তিন মাস।
  • ক্লাস সমূহ শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত।
  • প্রত্যেক ক্লাসের ব্যাপ্তিকাল ২ ঘন্টা। 
  • প্রত্যেক ব্যাচে ১২ জন করে ক্লাশ করে থাকে।
  • পরীক্ষা নেওয়ার জন্য কোন আলাদা কক্ষ নেই।
  • কোন বৃত্তি সুবিধা নেই।
  • আবাসিক সুবিধা নেই।
  • প্রতিষ্ঠানের নিজস্ব লাইব্রেরী নেই।
  • কোর্স শেষে সাটিফিকেট প্রদান করা হয়ে থাকে।
  • কোর্সের সকল উপকরণ প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে প্রদান করা হয়ে থাকে।
 
বিবিধ
  • শিক্ষার্থীদের ব্যবহারের জন্য দুটি টয়লেট রয়েছে।
  • অগ্নি নির্বাপণ সরঞ্জাম নেই।
  • কোন ছাত্রী টানা ২ সপ্তাহ ক্লাসে অনুপস্থিত থাকলে তার ভর্তি বাতিল করা হয়।
  • কোর্সের সময় প্রদান করা রেসিপি বুক হারিয়ে গেলে কোর্স ফির রশিদ এবং অর্ধেক কোর্স ফি প্রদান করলে পুনরায় রেসিপি বুকটি সংগ্রহ করতে পারে শিক্ষার্থী।

Monday, November 12, 2012

ইপ্সিত (IPSIT)

ইপ্সিত (IPSIT) 

ইপ্সিত (IPSIT)-পুরো নাম ইনস্টিটিউট অব প্রফেশনাল স্কিলস এন্ড ইনোভেটিভ টেকনোলজি; ২০১০ সালের ১লা জুলাই এর কার্যক্রম শুরু হয়। ব্যবসায়ী, ব্যবস্থাপক, নির্বাহী, শিক্ষক, ছাত্রসহ সমাজের সকল পেশাজীবি এবং সববয়সীদের জন্য বিভিন্ন ধরনের কোর্স পরিচালনা করে প্রতিষ্ঠানটি।
 
যোগাযোগ:
অক্সফোর্ড ইন্টারন্যাশনাল বিল্ডিং
বাড়ি: ৩৪, সড়ক-২৭ (নতুন-১৬),
ধানমন্ডি আবাসিক এলাকা, ঢাকা-১২১৬
ল্যান্ডফোন: 02-9115392, 9124108, 9145587 (Extn 114)
মোবাইল ফোন: +88-017 555 01 444
ফ্যাক্স:  +88-02-9145560 
ই-মেইল: ipsit@oisbd.net  , info@ipsit.org
ওয়েবসাইট: http://www.ipsit.org
 
 
বিভিন্ন ধরনের ডিপ্লোমা ও সার্টিফিকেট কোর্সের জন্য চারটি আলাদা ইউনিট রয়েছে প্রতিষ্ঠানটির:
  • টেকনিক্যাল এন্ড ভোকেশনাল ট্রেনিং এন্ড এডুকেশন ইউনিট
  • রিসার্চ এন্ড ডেভেলপমেন্ট ইউনিট
  • প্রফেশনাল ডেভেলপমেন্ট ট্রেনিং এন্ড এডুকেশন ইউনিট
  • লাইফ স্কিল এডুকেশন ইউনিট
 
অবকাঠামো সুবিধাদি:
 
  • ক্লাশরুম: ক্লাশরুমগুলো শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত এবং ক্লাশরুমে মাল্টিমিডিয়া প্রোজেক্টর ও আলাদা অডিও ভিজ্যুয়াল ইকুইপমেন্ট রয়েছে।
  • পুরো ক্যাম্পাসে ওয়াইফাই ইন্টারনেট সুবিধা রয়েছে।
  • কম্পিউটার ল্যাব: কম্পিউটার ল্যাবে পর্যাপ্ত সংখ্যক উচ্চ প্রযুক্তির কম্পিউটার রয়েছে। প্রতিটি কম্পিউটারেই ইন্টারনেট সংযোগ ছাড়াও উইন্ডোজ এবং লিনাক্স অপারেটিং সিস্টেম রয়েছে। গ্রাফিক্স এবং ডাটাবেজ সফওয়্যার, HTML, C, C++, Java সহ বিভিন্ন প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজের অনুশীলনও এখান থেকেই করা সম্ভব।
 
  • রিসোর্স সেন্টার: এখানকার শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের জন্য বইয়ের বিশাল সংগ্রহ ছাড়াও গবেষণাপত্র, সিডি, ডিভিডি, পত্রিকা, ম্যাগাজিন ও জার্নাল রাখা হয় এই রিসোর্স সেন্টারে। শান্ত ও নিরিবিলি পরিবেশে বসে পড়াশোনার সুযোগও রয়েছে এখানে।
  • ক্যাফেটেরিয়া: ছাদে অবস্থিত ক্যাফেটেরিয়ায় দেশীয় এবং চাইনীজ খাবার, বিভিন্ন ধরনের ফাস্টফুড ও কোমল পানীয় পাওয়া যায়।
  • জরুরি প্রয়োজনে চিকিৎসাসেবা দেবার জন্য মেডিকেল সেন্টার রয়েছে।
 
যেসব প্রফেশনাল কোর্স রয়েছে এখানে:
  • স্যাট (SAT)
  • টোফেল (IELTS)
  • স্পোকেন ইংলিশ
  • বেসিক কম্পিউটিং
  • বেসিক নেটওয়ার্কিং
  • ডাইনামিক ওয়েব ডেভেলপমেন্ট
  • আর্ট এন্ড ডিজাইন
  • ইন্টেরিয়ার ডিজাইন
  • ফ্যাশন ডিজাইন
  • গ্রাফিক ডিজাইন
  • ডিজিটাল ফটোগ্রাফি
  • অভিনয়
  • ডিরেকশন এন্ড স্ক্রিপ্ট রাইটিং
  • নাচ
  • অভিভাবকদের জন্য স্পোকেন ইংলিশ ও কম্পিউটিং-এ প্যাকেজ প্রোগ্রাম
 
এছাড়া শিক্ষার্থীদের জন্য ফলোআপ ক্লাশের ব্যবস্থা করা হয়।

এফিলিয়েশন
২০১১ সাল থেকে এডএক্সেল (Edexcel) এর এফিলিয়েশন নিয়ে বিভিন্ন কোর্স পরিচালনা করছে ইপ্সিত। যুক্তরাজ্যের বিজনেস এন্ড এডুকেশন কাউন্সিল (1996) সালে এডএক্সেল প্রতিষ্ঠা করে। এফিলিয়েশন দেবার ক্ষেত্রে যুক্তরাজ্যের অন্যতম বড় প্রতিষ্ঠান হচ্ছে এডএক্সেল। ইপ্সিত, এডএক্সেলের সাথে যৌথভাবে গ্রাফিক ডিজাইন, ফ্যাশন এন্ড ক্লথিং, সংগীত এই তিন বিষয়ে সার্টিফিকেট এবং ডিপ্লাোমা কোর্স পরিচালনা করে।
 
  • গ্রাফিক ডিজাইনের ওপর ৬ মাস এবং ৯ মাস মেয়াদী সার্টিফিকেট এবং ডিপ্লোমা কোর্স আছে। বিজ্ঞাপন এবং গণমাধ্যম সংক্রান্ত পেশার জন্য এই কোর্সগুলো সহায়ক।
  • ফ্যাশন ডিজাইনে্র ওপর ৩ মাস, ৬ মাস এবং ৯ মাস মেয়াদী সার্টিফিকেট এবং ডিপ্লোমা কোর্স আছে। রপ্তানীমুখী পোশাক শিল্পে কাজ করতে এই কোর্সগুলো সহায়ক।
  • সংগীতের ওপর ৬ মাস এবং ৯ মাস মেয়াদী সার্টিফিকেট এবং ডিপ্লোমা কোর্স আছে। রবীন্দ্রসংগীত, নজরুল সংগীত, উচ্চাঙ্গসংগীত প্রভৃতি শেখানো হয় এসব কোর্সে।
এসব কোর্সে ভর্তির যোগ্যতা: অন্তত এসএসসি, ও লেভেল বা সমমানের ডিগ্রী থাকতে হবে। তবে চাকুরি বা অন্য ধরনের বিশেষ অভিজ্ঞতা থাকলে শিক্ষাগত যোগ্যতা শিথিল করা হয়।
 
কোর্স শেষে এডএক্সেল এবং BETC সনদ দেয়া হয়। যুক্তরাজ্যসহ সারাবিশ্বের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে আন্ডারগ্রাজুয়েট কোর্সে ভর্তি এবং চাকরির ক্ষেত্রে এই সনদের গ্রহণযোগ্যতা রয়েছে।
 
ভর্তি:
ভর্তির যেকোন আবেদন www.ipsit.org এই সাইটের মাধ্যমে করতে হয়। আর ভর্তি সংক্রান্ত যেকোন তথ্যের জন্য যোগাযোগ করা যেতে পারে +৮৮০১৭৫৫৫০১৪৪৪ এই নম্বরে কিংবা ই-মেইল করা যেতে পারে ipsit@oisbd.net এই ঠিকানায়।

Saturday, November 10, 2012

সূর্যমূখী টেকনিক্যাল সেন্টার

সূর্যমূখী টেকনিক্যাল সেন্টার 

সূর্যমূখী টেকনিক্যাল সেন্টারে টেইলারিং, ব্লক বাটিক ও পার্লারের কাজ শেখানো হয়।
 
অবস্থান
ঠাটারী বাজার বটতলা হোটেল স্টার এর সামনে ৮০ গজ দক্ষিণে।
 
ঠিকানা
তাহের বাগ মডেল স্কুল
৬৬/১, তাহের বাগ লেন, নবাবপুর, ঢাকা- ১০০০
মোবাইল- ০১৭১১-০১৫৬৮৩
 
কোর্সের মেয়াদ
  • এখানে কোর্সের মেয়াদ ২ মাস।
 
প্রশিক্ষণের বিষয়গুলো ও কোর্স ফি
 
প্রশিক্ষণের নাম
খরচ (টাকা)
২০ টাকার দর্জি কাটিং
১,০২৫
ব্লক, বাটিক, টাইডাই, ফেব্রিক্স, এ্যম্বুস ও আফসান
১,০২৫
ভেজিটেবল প্রিন্ট
১,০২৫
স্ক্রীন প্রিন্ট
২,০২৫
বেকারী (কনফেকশনারী)
১,৫২৫
মাশরুম চাষ
১,২২৫
কারচুপি
১,২২৫
কম্পিউটার (মাইক্রোসফট ওয়ার্ড, এক্সেল)
১,২২৫
কম্পিউটার (গ্রাফিক্স ডিজাইন)
৩,০২৫
বিউটিফিকেশন
৩,৫২৫
চাইনিজ রান্না
১,২২৫
 
ক্লাস রুটিন
 
বার
সময়
ক্লাসের ব্যপ্তি
রবি, মঙ্গল ও বৃহস্পতিবার
বিকাল ৩ টায়
১.৩০ মিনিট
 
বিল পরিশোধ
  • এখানে কোর্স ফি ক্যাশের মাধ্যমে পরিশোধ করতে হয়।
  • সম্পূর্ন কোর্স ফি এককালীন পরিশোধ করতে হয়। কিস্তিতে পরিশোধের সুযোগ নেই।
 
বিবিধ
  • কোর্স শেষে পরীক্ষা নেওয়া হয়। পরীক্ষায় উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীগণ এখানে চাকুরী করার সুযোগ পেয়ে থাকে।